Become A Campus Ambassador

আপনিও হতে পারেন ওয়েবস্কুল বিডির ক্যাম্পাস এ্যাম্বাসেডর!

প্রশ্ন : ওয়েবস্কুল বিডির ক্যাম্পাস এ্যাম্বাসেডর প্রোগ্রাম কী?
উত্তর: ওয়েবস্কুল বিডির ক্যাম্পাস এ্যাম্বাসেডর প্রোগ্রম ছাত্রছাত্রীদের জন্য একটি প্লাটফর্ম যা তাদের নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানে একটি সক্রিয় শিক্ষা ফোরাম/টীম পরিচালনা করা। ক্যাম্পাস এ্যাম্বাসেডরগণ তার অধীনে থাকা শিক্ষার্থীদেরকে/ইনসাইডার(সদস্য) কে Web School BD সম্পর্কে এবং পড়াশুনার ব্যাপারে আগ্রহী করে তুলবে।বর্তমানে প্রায় ৫০০ জন ক্যাম্পাস এ্যাম্বাসেডর এই প্রোগ্রামের অন্ত্ররভূক্ত।

http://www.webschoolbd.com/2016/09/become-a-campus-ambassador.html


ক্যাম্পাস এ্যাম্বাসেডর এর সুবিধাঃ
১। Web School BD এর সঙ্গে ইন্টার্নশীপের সু্যোগ।
২। একটি সার্টিফেকেট।
৩। সক্রিয় এ্যাম্বাসেডরগণ WS ইভেন্ট এবং সম্মেলন গুলোতে বিনামুল্যে পাশ পাবে।
৪। বিনামূল্যে কোর্সসমূহ।
৫। পড়াশোনার ব্যাপারে সাহায্য ও সহযোগীতা প্রদান।

http://www.webschoolbd.com/2016/09/become-a-campus-ambassador.html


ক্যাম্পাস এ্যাম্বাসেডরের ভূমিকা ও দায়িত্বঃ
১। ক্যাম্পাসের WS এ অন্তর্ভূক্ত শিক্ষার্থীদেরকে/ ইনসাইডার(সদস্য) কে পড়াশুনার ব্যাপারে সাহায্য করা।
২। প্রতি মাসে কমপক্ষে একটি প্রোগ্রাম পরিচালনা করা।

প্রশ্ন : কে আবেদন করতে পারেন?
উত্তর: ছাত্রদের শক্তিশালী নেতৃত্ব এবং পড়াশুনার জন্য অসীম ভালবাসা থাকা, সংক্ষিপ্তভাবে একটি WS Ambassador Form fillup হয়ে ক্যাম্পাস এ্যাম্বাসেডর প্রোগ্রাম এ স্বাগত জানাই।

ক্যাম্পাস এম্বাসেডর হওয়ার নিয়মাবলী

1. অংশগ্রহণের শর্ত:
• আপনাকে আমাদের প্রতিষ্ঠানের নিয়মিত ছাত্র হতে হবে।
• আপনার ক্যাম্পাসে ভাল প্রভাব ফেলতে সক্ষম হতে হবে এবং আপনার মধ্যে নেতৃত্বের গুণাবলী থাকা উচিত।

2. দায়িত্ব ও কর্তব্য:
• আমাদের স্কুলের কার্যক্রম এবং অনুষ্ঠানের প্রচারে অংশগ্রহণ করুন।
• ক্যাম্পাসে ও সোশ্যাল মিডিয়ায় আমাদের স্কুলের বিষয়ে তথ্য ছড়িয়ে দিন।
• আমাদের স্কুলের ভিজিটর ও প্রোস্পেকটিভ স্টুডেন্টদের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করুন এবং তাদের সাহায্য করুন।

3. যোগাযোগ ও প্রতিবেদন:
• প্রতিমাসে আপনার কর্মকাণ্ডের একটি প্রতিবেদন প্রদান করুন।
• সমস্যা বা চ্যালেঞ্জ হলে তা দ্রুত আমাদের সাথে শেয়ার করুন।

4. অনলাইন উপস্থিতি:
• আমাদের স্কুলের সোশ্যাল মিডিয়া পেজ ও গ্রুপে নিয়মিতভাবে সক্রিয় থাকুন।
• আমাদের প্রচারমূলক কনটেন্ট শেয়ার করুন এবং আলোচনায় অংশ নিন।

5. পেশাদারিত্ব:
• আপনার কাজের প্রতি প্রতিশ্রুতিশীল এবং পেশাদারী মনোভাব বজায় রাখুন।
• ক্যাম্পাসে এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় আমাদের স্কুলের প্রতিনিধিত্ব করুন সম্মানের সাথে।

6. বিজয় ও পুরস্কার:
• ভালো পারফরম্যান্সের জন্য পুরস্কার ও স্বীকৃতি প্রাপ্তি।
• ক্যাম্পাস এম্বাসেডর প্রোগ্রামে সফলতা অর্জনের জন্য বিশেষ প্রশিক্ষণ ও সুযোগ প্রদান।

7. স্বতঃস্ফূর্ততা:
• উদ্যোগী হন এবং নতুন পরিকল্পনা বা ধারণা প্রস্তাব করুন যা আমাদের স্কুলের প্রচারে সহায়ক হতে পারে।

ক্যাম্পাস এম্বাসেডরের জন্য আবেদনকারী হওয়া উপযোগী ব্যক্তির বৈশিষ্ট্য:

1. নিয়মিত ছাত্র:
• আবেদনকারীকে প্রতিষ্ঠানের একটি নিয়মিত ছাত্র হতে হবে, অর্থাৎ প্রতিষ্ঠানের কোর্স বা প্রোগ্রামের অন্তর্ভুক্ত হতে হবে।

2. অ্যাকাডেমিক পারফরম্যান্স:
• ভালো একাডেমিক রেকর্ড থাকা উচিত, যদিও কিছু প্রতিষ্ঠান সাধারণত অল্প পারফরম্যান্সের ছাত্রদেরও বিবেচনায় নেয়।

3. নেতৃত্বের গুণাবলী:
• নেতৃত্ব, সংগঠন দক্ষতা, এবং প্রচারমূলক কাজের প্রতি আগ্রহ থাকা উচিত।

4. যোগাযোগ দক্ষতা:
• শক্তিশালী মৌখিক ও লিখিত যোগাযোগ দক্ষতা থাকতে হবে, যা তাদের কার্যক্রমের মাধ্যমে কার্যকরভাবে প্রচার ও মেন্টরশিপ প্রদান করতে সক্ষম করবে।

5. সোশ্যাল মিডিয়া সচেতনতা:
• সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ব্যবহারে অভিজ্ঞতা এবং সৃজনশীল কনটেন্ট তৈরি করার সক্ষমতা থাকা উচিত।

6. কমিউনিটি ইন্টারেস্ট:
• ক্যাম্পাস এবং কমিউনিটির প্রতি গভীর আগ্রহ ও কমিটমেন্ট থাকা উচিত।

7. উৎসাহ ও উদ্যম:
• নতুন উদ্যোগ ও প্রচারমূলক কার্যক্রমের জন্য উৎসাহী এবং উদ্যমী হতে হবে।

8. সুবিধাসমূহের জানাশোনা:
• প্রতিষ্ঠানের কোর্স, প্রোগ্রাম, এবং সুযোগ-সুবিধা সম্পর্কে ভালভাবে জানাশোনা থাকা উচিত।

9. ভালো সম্পর্ক গড়ার দক্ষতা:
• ক্যাম্পাসে সহপাঠীদের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখার সক্ষমতা থাকা উচিত।

আবেদন প্রক্রিয়া:
1. অনলাইনে আবেদন: অনলাইনে আবেদন ফর্ম পূরণ করা এবং প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান করা।
2. ইন্টারভিউ: কিছু ক্ষেত্রে, নির্বাচিত প্রার্থীদের ইন্টারভিউয়ের জন্য আহ্বান করা হতে পারে।
3. প্রস্তাবনা বা রেফারেন্স: কিছু প্রতিষ্ঠানে প্রস্তাবনা বা রেফারেন্স জমা দিতে হতে পারে।

ক্যাম্পাস এম্বাসেডরের ভূমিকা ও দায়িত্ব

1. প্রচার ও সচেতনতা বৃদ্ধি:
• ক্যাম্পাসে এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম, ইভেন্ট, এবং সুযোগ সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টি করুন।
• ব্রোশার, পোস্টার, এবং অন্যান্য প্রচারমূলক কনটেন্ট শেয়ার করুন।

2. ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট:
• ক্যাম্পাসে প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে আয়োজিত ইভেন্ট ও কর্মশালায় সাহায্য করুন।
• ইভেন্ট পরিকল্পনা, বাস্তবায়ন এবং সহায়ক ভূমিকা পালন করুন।

3. মন্তব্য ও প্রতিক্রিয়া সংগ্রহ:
• ক্যাম্পাসের ছাত্রদের মতামত ও ফিডব্যাক সংগ্রহ করুন এবং তা প্রতিষ্ঠানের সাথে শেয়ার করুন।
• ছাত্রদের চাহিদা ও সমস্যার সমাধানে সাহায্য করুন।

4. মেন্টরশিপ ও গাইডেন্স:
• নতুন ছাত্রদের জন্য মেন্টর হিসেবে কাজ করুন এবং তাদের প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম সম্পর্কে জানিয়ে দিন।
• বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিন এবং উপযুক্ত গাইডেন্স প্রদান করুন।

5. কমিউনিটি বিল্ডিং:
• ক্যাম্পাসে একটি শক্তিশালী কমিউনিটি গড়ে তুলতে সাহায্য করুন।
• সহপাঠীদের সাথে সম্পর্ক উন্নয়ন এবং সহযোগিতার মনোভাব foster করুন।

6. অফলাইন ও অনলাইন অ্যাক্টিভিটি:
• ক্যাম্পাসে ও অনলাইনে প্রতিষ্ঠানের ব্র্যান্ডিং কার্যক্রম পরিচালনা করুন।
• সোশ্যাল মিডিয়ায় নিয়মিত পোস্ট এবং আপডেট করুন।

7. বিক্রয় প্রচার:
• শিক্ষার সুযোগ, কোর্স ও প্রোগ্রামের সুবিধা সম্পর্কে ছাত্রদের অবগত করুন।
• ভর্তি ও রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়ায় সহায়তা করুন।

8. রিপোর্টিং ও ফিডব্যাক:
• আপনার কার্যক্রম ও অগ্রগতি নিয়ে নিয়মিত রিপোর্ট প্রদান করুন।
• কোনো সমস্যা বা চ্যালেঞ্জ থাকলে তা দ্রুত প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগাযোগ করুন।

9. পেশাদারিত্ব:
• সবসময় পেশাদারী মনোভাব বজায় রাখুন এবং প্রতিষ্ঠানের ইমেজ রক্ষা করুন।
• ক্যাম্পাস ও অন্যান্য জায়গায় প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিত্ব করুন সম্মানের সাথে।

10. নতুন ধারণা ও উদ্ভাবন:
• নতুন প্রচারমূলক কৌশল বা ইভেন্টের ধারণা প্রদান করুন যা প্রতিষ্ঠানের বৃদ্ধি ও উন্নয়নে সহায়ক হতে পারে।

ক্যাম্পাস এম্বাসেডরের সুবিধাসমূহ

1. নেতৃত্বের অভিজ্ঞতা:
ক্যাম্পাস এম্বাসেডর হিসেবে দায়িত্ব পালন করে নেতৃত্ব ও ব্যবস্থাপনার দক্ষতা উন্নয়ন করতে পারবেন।

2. নেটওয়ার্কিং সুযোগ:
অন্যান্য ক্যাম্পাস এম্বাসেডরদের সাথে যোগাযোগ করার এবং পেশাদারী সম্পর্ক গড়ার সুযোগ পাবেন।

3. অভিজ্ঞতা অর্জন:
বাস্তব জীবনের প্রচারমূলক কার্যক্রম, ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট এবং পাবলিক রিলেশনসের ক্ষেত্রে মূল্যবান অভিজ্ঞতা লাভ করবেন।

4. প্রশিক্ষণ ও কর্মশালা:
• বিশেষ প্রশিক্ষণ সেশন, কর্মশালা ও সেমিনারে অংশগ্রহণের সুযোগ পাবেন, যা আপনার পেশাদার দক্ষতা বাড়াতে সাহায্য করবে।

5. পুরস্কার ও স্বীকৃতি:
• ভাল পারফরম্যান্সের জন্য সার্টিফিকেট, পুরস্কার এবং অন্যান্য স্বীকৃতি প্রাপ্তি হতে পারে।

6. নতুন সুযোগ:
• ক্যাম্পাস এম্বাসেডর হিসেবে বিভিন্ন নতুন সুযোগ যেমন ইন্টার্নশিপ বা চাকরির প্রস্তাবনা পেতে পারেন।

7. ব্যক্তিগত উন্নয়ন:
• যোগাযোগের দক্ষতা, পাবলিক স্পিকিং, এবং সৃজনশীলতা বৃদ্ধি পাবে।

8. স্কলারশিপ ও ভর্তির সুবিধা:
• কিছু ক্ষেত্রে বিশেষ স্কলারশিপ বা শিক্ষা সহায়তার সুবিধাও পাওয়া যেতে পারে।

9. স্বতঃস্ফূর্ততা:
• নিজস্ব ধারণা ও পরিকল্পনা বাস্তবায়নের সুযোগ পাবেন যা আপনাকে সৃজনশীলভাবে চিন্তা করতে সাহায্য করবে।

10. কমিউনিটি এঙ্গেজমেন্ট:
• ক্যাম্পাস ও কমিউনিটির সাথে আরও নিবিড়ভাবে যুক্ত থাকার সুযোগ পাবেন।


ওয়েবস্কুল বিডির ক্যাম্পাস এ্যাম্বাসেডর প্রোগ্রাম কী?
ওয়েবস্কুল বিডির ক্যাম্পাস এম্বাসেডর প্রোগ্রাম হলো একটি উদ্যোগ যা ছাত্রদেরকে প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করার সুযোগ প্রদান করে। এই প্রোগ্রামের মূল উদ্দেশ্য হলো প্রতিষ্ঠানটির ব্র্যান্ড সচেতনতা বৃদ্ধি করা, নতুন ছাত্রদের আকর্ষণ করা এবং ক্যাম্পাসে প্রতিষ্ঠানটির কার্যক্রম ও ইভেন্টগুলির প্রচার করা।

ক্যাম্পাস এম্বাসেডর প্রোগ্রামের মূল উদ্দেশ্য:

1. ব্র্যান্ড প্রচার:
• ওয়েবস্কুল বিডির নাম ও এর কোর্সগুলির ব্যাপক প্রচার করা, বিশেষ করে ক্যাম্পাসে ও সোশ্যাল মিডিয়ায়।

2. নেটওয়ার্কিং:
• ক্যাম্পাসের মধ্যে সম্পর্ক তৈরি করা এবং ছাত্রদের সাথে যুক্ত থাকা।

3. ইভেন্ট পরিচালনা:
• বিভিন্ন ক্যাম্পাস ইভেন্ট, সেমিনার, ও কর্মশালার আয়োজন করা এবং পরিচালনা করা।

4. বিক্রয় প্রচার:
• ভর্তি প্রক্রিয়া ও অন্যান্য শিক্ষা সুযোগ সম্পর্কে ছাত্রদের সচেতন করা।

5. মেন্টরশিপ ও সহায়তা:
• নতুন ছাত্রদের জন্য মেন্টর হিসেবে কাজ করা এবং তাদের যে কোনো প্রশ্ন বা সমস্যার সমাধান করা।


ক্যাম্পাস এম্বাসেডরের দায়িত্ব:

1. প্রচারমূলক কার্যক্রম:
• সোশ্যাল মিডিয়া পেজ আপডেট করা, পোস্ট করা, এবং ওয়েবস্কুল বিডির বিভিন্ন কার্যক্রম সম্পর্কে ক্যাম্পাসে সচেতনতা বৃদ্ধি করা।

2. ইভেন্ট সংগঠন:
• ক্যাম্পাসে ওয়েবস্কুল বিডির ইভেন্ট, ওপেন হাউজ, বা সেমিনার আয়োজন করা।

3. সচেতনতা বৃদ্ধি:
• ছাত্রদের মধ্যে ওয়েবস্কুল বিডির কোর্স, স্কলারশিপ, এবং অন্যান্য সুযোগের সম্পর্কে তথ্য সরবরাহ করা।

4. ফিডব্যাক সংগ্রহ:
• ক্যাম্পাসের ছাত্রদের মতামত সংগ্রহ করা এবং তা ওয়েবস্কুল বিডির সঙ্গে শেয়ার করা।

5. মেন্টরিং:
• নতুন ছাত্রদের গাইড করা এবং তাদের প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম সম্পর্কে অবহিত করা।



আবেদন করার যোগ্যতা:

• ওয়েবস্কুল বিডির নিয়মিত ছাত্র।
• ভালো একাডেমিক রেকর্ড এবং নেতৃত্বের গুণাবলী থাকা।
• শক্তিশালী যোগাযোগ দক্ষতা ও সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে অভিজ্ঞতা থাকা।

এভাবে, ক্যাম্পাস এম্বাসেডর প্রোগ্রাম ছাত্রদেরকে ওয়েবস্কুল বিডির প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করার সুযোগ প্রদান করে এবং তাদেরকে প্রতিষ্ঠানের প্রচার ও সম্প্রসারণে সাহায্য করে।

Post a Comment

আপনার কোন কিছু জানার থাকলে কমেন্টস বক্স এ লিখতে পারেন। আমরা যথাযত চেস্টা করব আপনার সঠিক উত্তর দিতে। ভালো লাগলে ধন্যবাদ দিতে ভুলবেন না। শিক্ষার্থীরা নোট ,সাজেশান্স ও নতুন নতুন ভিডিও সবার আগে পেতে আমাদের Web School BD চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব SUBSCRIBE করতে পারো।
- শুভকামনায় ওয়েব স্কুল বিডি

Previous Post Next Post