নিচের কোনটি সম্পর্কে তুমি জানতে আগ্রহী?

Class Six 2nd Assignment Solution || ৬ষ্ঠ শ্রেনির ২য় সপ্তাহের এসাইনমেন্ট সমাধান

Class Six 2nd Assignment Solution ||  ৬ষ্ঠ  শ্রেনির ২য় সপ্তাহের এসাইনমেন্ট  সমাধান

Class Six 2nd Assignment Solution || ৬ষ্ঠ শ্রেনির ২য় সপ্তাহের এসাইনমেন্ট সমাধান

এ্যাসাইনমেন্ট/নির্ধারিত কাজ:

১। বিজ্ঞান কী?
২। উদ্ভিদের বেঁচে থাকার জন্য পানি দরকার কিনা তার পরীক্ষার জন্য বৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়ার ধাপগুলাে কী কী হবে?
৩। তােমার একটি বইয়ের দৈর্ঘ্য ২০ সেমি, প্রস্থ ১৫ সেমি এবং উচ্চতা ১ সেমি. এরুপ ৫০টি বইয়ের আয়তন কত?
৪। আধুনিক শ্রেণিকরণ পদ্ধতিতে অ্যামিবা ও মাশরুম কোন রাজ্যের অন্তর্গত, এদের বৈশিষ্ট্য লিখ।
৫। | সাইকাস, সুপারি গাছ, মস, কাঠাঁল গাছ, সরিষা; ছকে উল্লিখিত উদ্ভিদগুলাে কোন ধরনের, তাদের বৈশিষ্ট্য লিখ।

১। বিজ্ঞান কী?
ভৌত বিশ্বের যা কিছু পর্যবেক্ষণযোগ্য, পরীক্ষণযোগ্য ও যাচাইযোগ্য, তার সুশৃঙ্খল, নিয়মতান্ত্রিক গবেষণা ও সেই গবেষণালব্ধ জ্ঞানভাণ্ডারের নাম বিজ্ঞান।

৩। তােমার একটি বইয়ের দৈর্ঘ্য ২০ সেমি, প্রস্থ ১৫ সেমি এবং উচ্চতা ১ সেমি. এরুপ ৫০টি বইয়ের আয়তন কত?

দেওয়া আছে,
বইয়ের দৈর্ঘ্য = ২০ সে.মি
বইয়ের প্রস্থ = ১৫ সে.মি
উচ্চতা = ১ সেমি.
:. বইয়ের আয়তন = দৈর্ঘ্য × প্রস্থ × গুরুত্ব
= ২০ সে.মি × ১৫ সে.মি × ১ সে.মি
= ৩০০ ঘন সে.মি.
১ বইয়ের আয়তন ৩০০ ঘন সে.মি
:. ৫০ বইয়ের আয়তন (৩০০ × ৫০) ঘন সে.মি
= ১৫০০ ঘন সে.মি.

উত্তর: ১৫০০ ঘন সে.মি.

৪। আধুনিক শ্রেণিকরণ পদ্ধতিতে অ্যামিবা ও মাশরুম কোন রাজ্যের অন্তর্গত, এদের বৈশিষ্ট্য লিখ।
অ্যামিবা প্রোটিস্টা (চত্ড়ঃরংঃধ) রাজ্যের অন্তর্গত। কারণ এরা এককোষী।
মাশরুম (ইংরেজি: Mushroom) এক ধরনের ছত্রাক এবং এদের অধিকাংশই ব্যাসিডিওমাইকোটা এবং কিছু অ্যাসকোমাইকোটার অন্তভুক্ত।

প্রোটিস্টা রাজ্যের বৈশিষ্ট্য :
 এককোষী, আণুবীক্ষণিক প্রাণী।
 দ্বিবিভাজন বা বহুবিভাজন পদ্ধতিতে শুধুমাত্র অযৌন জনন সম্পন্ন করে।
 সাধারণত এককোষী দেহে একটিমাত্র নিউক্লিয়াস থাকে। ব্যতিক্রম: প্যারামিসিয়ামের দুটি নিউক্লিয়াস এবং ওপালিনাতে বহু নিউক্লিয়াস থাকে।
 বিশেষ গমনাঙ্গের সাহায্যে গমন করে। যেমন-- অ্যামিবার ক্ষণপদ, প্যারামিসিয়ামের সিলিয়া এবং ইউগ্লিনার ফ্ল্যাজেলা আছে।
 শুধুমাত্র অন্তঃকোষীয় পরিপাক পদ্ধতি দেখা যায়।
 সমগ্র দেহাবর্ণী দিয়ে ব্যাপন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে গ্যাসীয় আদানপ্রদানের সাহায্যে শ্বসন প্রক্রিয়া চলে।
 দেহে বিভিন্ন প্রকার গহ্বর বা ভ্যাকুওল (vacuole) দেখা যায়। যেমন—১। খাদ্যগহ্বর, ২। রেচনগহ্বর, ৩। জলগহ্বর, ৪। সংকোচনশীল গহ্বর ইত্যাদি।
 সংকোচনশীল গহ্বরের সাহায্যে দেহের অতিরিক্ত জল দেহের বাইরে মুক্ত করে, অর্থাৎ দেহে জলের ভারসাম্য বজায় রাখে।
 প্রোটোপ্লাজমের বিভিন্ন অংশ বিভিন্ন কোষ অঙ্গাণু সৃষ্টি করে।
 দেহ গোলাকার, ডিম্বাকার অথবা কোনো কোনো ক্ষেত্রে অনিয়তাকার।
 বিভিন্ন প্রকারের পরজীবী প্রাণী।

ছত্রাক এর বৈশিষ্ট্য
 হ্যাপ্লয়েড স্পোর” দিয়ে ছত্রাক বংশ বিস্তার করে।
 এ তে এককোষী জননাঙ্গ।
 ছাত্রাকের জাইগোটে ...মায়োসিস হয়।
 কাইটিন দিয়ে কোষ প্রাচীর গঠিত।,


Class Eight 2nd Assignment Solution || ৮ম শ্রেনির ২য় সপ্তাহের এসাইনমেন্ট সমাধান

Class Eight 2nd Assignment Solution ||  ৮ম শ্রেনির ২য় সপ্তাহের এসাইনমেন্ট  সমাধান

৮ম শ্রেনির ২য় সপ্তাহের এসাইনমেন্ট সমাধান
Class Eight 2nd Assignment Solution


১। নিধিতাদের বাগানে পেয়ারা গাছে পানি দিতে গিয়ে দেখল, ছােট পেয়ারা গাছটি ছয় মাসে অনেক লম্বা হয়েছে। সেতার মায়ের কাছে জানল, কোষ বিভাজনের কারনে এমন হয়েছে। পরে মা গাছটিতে কিছু জৈব সার প্রয়ােগ করলেন। মেয়ে মাকে জিজ্ঞেস করল, “মা, তুমি মাটিতে সার দিচ্ছ, কিন্তু তা পাতায় পৌছাবে কী করে”। মা জানালেন “এক বিশেষ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে”।

ক) কোষ বিভাজন কাকে বলে?
খ) মিয়ােসিস কোষ বিভাজন কে হ্রাস মূলক বিভাজন বলা হয় কেন? ব্যাখ্যা কর।
গ) উদ্দীপকে উল্লিখিত বিভাজন প্রক্রিয়ার দীর্ঘস্থায়ী ধাপটি উদ্ভিদের বৃদ্ধিতে কীভাবে ভুমিকা রাখে। ব্যাখ্যা কর।
ঘ) মায়ের উত্তরে বলা বিশেষ প্রক্রিয়াটির গুরুত্ব উদ্ভিদের জীবনে কত খানি-তা বিশ্লেষণ কর

ক) কোষ বিভাজন কাকে বলে?
কোষ বিভাজন একটি মৌলিক ও অত্যাবশ্যকীয় প্রক্রিয়া যার দ্বারা জীবের দৈহিকবৃদ্ধি ও বংশ বৃদ্ধি ঘটে । যে প্রক্রিয়ায় জীব কোষের বিভক্তির মাধ্যমে একটি থেকে দুটি বা চারটি কোষের সৃষ্টি হয় তাকে কোষ বিভাজন বলে । বিভাজনের ফলে সৃষ্ট নতুন কোষকে অপত্য কোষ (Daughter cell) এবং যে কোষটি বিভাজিত হয় তাকে মাতৃ কোষ (Mother cell) বলে ।
কোষ বিভাজন ৩ প্রকার । যথাঃ- অ্যামাইটোসিস কোষ বিভাজন, মাইটোসিস কোষ বিভাজন এবং মিয়োসিস কোষ বিভাজন।

খ) মিয়োসিসকে হ্রাসমূলক বিভাজন বলা হয় কেন?
উত্তর : মিয়োসিস কোষ বিভাজনে মাতৃকোষের নিউক্লিয়াসটি পর পর দুবার বিভাজিত হলেও ক্রমোজমের বিভাজন ঘটে মাত্র একবার। ফলে অপত্য কোষে ক্রমোজমের সংখ্যা অর্ধেক হয়ে যায়। এ বিভাজনে ক্রমোজমের সংখ্যা অর্ধেক হ্রাস পায় বলে মিয়োসিসকে হ্রাসমূলক বিভাজন বলা হয়।

(গ) উদ্দিপকে যে কোষ বিভাজন প্রক্রিয়ায় পেয়ারা গাছটি ছোট থেকে বড় হয়েছে, সেটি হচ্ছে মাইটোসিস কোষ বিভাজন প্রক্রিয়া। মাইটোসিস কোষ বিভাজন ঘটে জীবের দেহকোষে। এর ফলে জীব ছোট থেকে বড় হয়। উদ্ভিদের বৃদ্ধিতে মাইটোসিসের ভূমিকাঃ মাইটোসিস এক প্রকার কোষ বিভাজন প্রক্রিয়া। এই প্রক্রিয়া জটিল ৫টি ধাপে সম্পর্ন হয়ে একটি কোষ ্বিভাজিত হয়ে দুটো কোষের সৃষ্টি হয়। যেহেতু মাইটোসিস প্রক্রিয়া জীবের দেহ কোষে ঘটে। তাই এই প্রক্রিয়ায় একটি থেকে দুটি কোষ, দুটি থেকে চারটি কোষ এভাবে দেহে কোষের সংখ্যা বৃদ্ধি পেতে থাকে। এভাবে দেহের কোষের সংখ্যা বৃদ্ধি পেলে দেহও মোটা লম্বা হয়ে বৃদ্ধি পায়। উদ্ভিদের শীর্ষে যে ভাজক কোষ থাকে। এই কোষ বার বার বিভাজিত হয় এমন লক্ষ কোটি দৈহিক কোষ সৃষ্টি করে বলে উদ্ভিদ লম্বা হয়। এ ভাবে পেয়ারা গাছের দেহে কোষ বিভাজিত হয়ে বৃদ্ধি পেয়ে পেয়ারা গাছ লম্বা হয়েছে। আবার দেহে যে কোষ সৃষ্টি হয় তা আবার মোটা হয় ও পার্শে বিভাজিত হয় ফলে দেহ মোটা হয়। যদি উদ্ভিদ দেহে মাইটোসিস প্রক্রিয়ায় কোষ বিভাজিত না হত তবে কোষের সংখ্যা বৃদ্ধি পেত না ফলে উদ্ভিদ ছোট থেকে বড় হত না। তাই উদ্ভিদের বৃদ্ধিতে মাইটোসিস কোষ বিভাজন প্রক্রিয়ার গুরুত্ব অপরিসীম। এই বিভাজনের ফলে উদ্ভিদের বিভিন্ন অঙ্গ ডাল পালা ফল বীজ ইত্যাদি সৃষ্টি হয়। তাই মাইটোসিস প্রক্রিয়া না ঘটলে সমস্ত উদ্ভিদকুল ধ্বংস হয়ে যেত।

(ঘ) উদ্দিপকে মেয়ের জিজ্ঞাসায় মা যে বিশেষ প্রক্রিয়াটি বলেন সেটি হচ্ছে অভিস্রাবন প্রক্রিয়া। মূলত অনেকগুলো নিয়ামকের প্রভাবে উদ্ভিদ মাটি থেকে পানি ও খনিজ লবন পরিশোষন করে থাকে। নিয়ামক, প্রভাবক ইত্যাদি বাদ দিলে শুধু মাত্র অভিস্রাবন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে উদ্ভিদ জৈব সার সহ খনিজ লবন পানি ইত্যাদি মূল দিয়ে শোষন করার পর দেহের মধ্য দিয়ে পাতায় পৌছায়।
অভিস্রাবনঃ অভিস্রাবন হচ্ছে দুটি ভিন্ন ঘনত্বের দ্রবনকে একটি বৈষম্যভেদ্য ঝিল্লী দ্বারা পৃথক করে রাখলে নিম্ন ঘনত্বের দ্রবন থেকে উচ্চ ঘনত্বের দ্রবনের দিকে দ্রাবক প্রবাহিত হওয়া। উদ্ভিদ জীবনে অভিস্রাবনের গুরুত্বঃ অভিস্রাবন হচ্ছে এক প্রকার পানি উত্তোলন প্রক্রিয়া। উদ্ভিদের বেচে থাকার জন্য, সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় খাদ্য তৈরি সহ দৈহিক নানা ক্রিয়া বিক্রিয়ায় পানি প্রয়োজন। এই পানি অভিস্রাবন প্রক্রিয়ায় উদ্ভিদ মাটি থেকে শোষন করে থাকে। ফলে অভিস্রাবন না ঘটলে উদ্ভিদ পানির অভাবে এসকল কাজ করতে না পেরে মারা যেত। খাদ্য তৈরির জন্য শূধু পানি নয় কিছু খনিজ লবনও প্রয়োজন যা খাদ্য তৈরি এজেন্ট হিসাবে ব্যবহার হয়। এছাড়া দেহে কোষ বিভাজন, নতুন কোষের উপাদান সংগ্রহ ইত্যাদি প্রয়োজনে খনিজ লবনের প্রয়োজন অনেক বেশি। উদ্ভিদ অভিস্রাবন প্রক্রিয়ায় অসমোসিস চাপ ও টানের প্রভাবে পানির সাথে খনিল লবন তথা জৈব সার অজৈব সার হিউমাস ইত্যাদি মাটি থেকে সংগ্রহ করে ও দেহ অভ্যান্তর দিয়া তা পাতাতে পরিবহন করে নিয়া যায়। এসকল বিষয় থেকে পরিষ্কার বোঝা যায় যে, অভিস্রাবন এক গুরুত্ব পূর্ণ প্রক্রিয়া, এটি উদ্ভিদ জীবনে এতটাই গুরুত্বপূর্ণ যে এটি ছাড়া উদ্ভিদের বেচে থাকাটাই অস্মভব।

Assignment Solution || Class Seven || 2nd week || ৭ম শ্রেণির ২য় সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান

এ্যাসাইনমেন্ট/নির্ধারিত কাজ:
 প্রশ্ন ১ : পৃথিবীতে অসংখ্য ভাইরাস, ব্যাক্টেরিয়া, ছত্রাক ও এন্টামিবা আছে। এদের সবার গঠন ও বৈশিষ্ট্য এক রকম নয়। এদের মধ্যে প্রকৃতিতে কিছু ভাইরাস ও ব্যাক্টেরিয়া মানুষের উপকার ও অপকার করে থাকে। 
ক) এমিবিক আমাশয় কোন অনুজীবের কারণে হয়? 
খ) ব্যক্টেরিয়াকে আদি কোষী বলা হয় কেন? 
গ) উদ্দীপকের প্রথম অণুজীবটি উদ্ভিদের কোন কোন রাে গ সৃষ্টি করে তা ব্যাখ্যা কর। 
ঘ) উদ্দীপকের দ্বিতীয় অণুজীবটির অর্থনৈতিক গুরুত্ব বিশ্লেষণ কর। 

সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন : 
১। ছত্রাককে মৃতজীবী বলা হয় কেন? 
২। ভাইরাসকে অকোষীয় জীব বলা হয় কেন? 

 ৭ম শ্রেণির ২য় সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান 
 ক) এমিবিক আমাশয় কোন অনুজীবের কারণে হয়? 
অ্যামিবা ঘটিত আমাশয় (Amoebic dysentery, Amoebiasis)বড় ছেলে-মেয়েদের হয়ে থাকে কিন্তু ৫ বছরের কম বয়সী শিশুদের মধ্যে এর প্রবণতা অত্যন্ত কম৷ পরিপাকতন্ত্রের বৃহদান্ত্রে এন্টামিবা হিস্টোলাইটিকা নামক পরজীবীর সংক্রামণের ফলে হয়৷ রোগীর বারবার পাতলা পায়খানা হতে থাকে। মলের সঙ্গে মিউকাস (শ্লেষ্মাঝিল্লি) বা আম বেশি থাকে। রক্ত থাকলেও কম৷ সাধারণত ডানদিকের তলপেটে ব্যথা হয়৷ 

 খ) ব্যক্টেরিয়াকে আদি কোষী বলা হয় কেন? 
নিউক্লিয়াসের গঠনের ভিত্তিতে কোষ দু'প্রকার। তার মধ্যে আদিকোষ ( Prokaryotic cell) অন্যতম, যার নিউক্লিয়াস সগঠিত নয়। এদের নিউক্লিউপ্লাজম, নিউক্লিওলাস, নিউক্লিয়ার রন্ধ্র নেই। ব্যাকটেরিয়ার ক্ষেত্রেও একই। তাই ব্যাকটেরিয়াকে আদি কোষী বলা হয়

গ) উদ্দীপকের প্রথম অণুজীবটি উদ্ভিদের কোন কোন রােগ সৃষ্টি করে তা ব্যাখ্যা কর।

উদ্দীপকে প্রথম অণুজীব টির নাম হল ভাইরাস। জীবিত জীব দেহ ছাড়া বা জীবদেহের বাহিরে এরা জীবনের কোন লক্ষণ দেখায় না। এ কারণেই ভাইরাস প্রকৃত পরজীবী। এই অনুজীবটি মানব দেহের নানা রোগ ছাড়াও উদ্ভিদ দেহে নানা রকম রোগ সৃষ্টি করে।

যেমনঃ (ক) ধান গাছে টুংরো রোগ এই ভাইরাসের কারণে হয়। যার ফলে ধান অতি তাড়াতাড়ি ঝরে পড়ে।
(খ) তামাকের মোজাইক রোগ এই ভাইরাসের কারণে হয়। এর ফলে তামাকের পাতা বিবর্ণ হয়ে যায়।

ঘ) উদ্দীপকের দ্বিতীয় অণুজীবটির অর্থনৈতিক গুরুত্ব বিশ্লেষণ কর।
উদ্দীপকের দ্বিতীয় অণুজীব টির নাম ব্যাকটেরিয়া। অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে এ জীবটির অবদান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। 
 চিকিৎসা ক্ষেত্রে : চিকিৎসা ক্ষেত্রে ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করা হয়ে থাকে। অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ তৈরিতে ব্যাকটেরিয়াকে কাজে লাগানো হয়, যেমন: সাবটিলিন, পলিমিক্সিন, টেরামাইসিন ইত্যাদি ব্যাকটেরিয়া থেকে ওষুধ তৈরী করা হয় এবং সেই ওষুধ রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জিত হয়।
 
কৃষি ক্ষেত্রে : পাট থেকে আশ ছাড়াতে ব্যাকটেরিয়া সাহায্য করে। দই তৈরি করতে ও ব্যাকটেরিয়া সাহায্য করে। কৃষি ক্ষেত্রে অগ্রগতি সাধনে ব্যাকটেরিয়ার ভূমিকা অনেক। তাছাড়া আবর্জনা পঁচাতে সাহায্য ব্যাকটেরিয়া করে।
মানব জীবনে : মানবদেহে ভিটামিন (ভিটামিন-বি, ভিটামিন-কে), ফলিক অ্যাসিড, বায়োটিন তৈরিতে ব্যাকটেরিয়া সহায়তা করে। তাছাড়া মৃত জীব দেহ পঁচাতে সাহায্য করে। 

গবেষণায় ব্যাকটেরিয়া : ব্যাকটেরিয়া জীন প্রকৌশলের মূল ভিত্তি। কিছু কিছু ক্ষেত্রে জীবের কাঙ্খিত বৈশিষ্ট্য পাওয়ার জন্য জীনগত পরিবর্তনের কাজে ব্যাকটেরিয়াকে ব্যাবহার করা হয়।

সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন :
১। ছত্রাককে মৃতজীবী বলা হয় কেন?
কারণ - যে সব উদ্ভিদ গলিত ও পচা উদ্ভিদ বা প্রাণীর দেহাবশেষ অথবা অন্যান্য জৈব পদার্থ,( যেমন- গোবর, ভিজে কাঠ, ভিজে চামড়া, জ্যাম, জেলি ইত্যাদি পচনশীল জৈব পদার্থ ) থেকে পুষ্টিরস শোষণ করে, তাদের মৃতজীবী বা স্যাপ্রোফাইট বলে।
উদাহরণ - ব্যাঙের ছাতা বা অ্যাগারিকাস, ঈস্ট, পেনিসিলিয়াম, মিউকর ইত্যাদি ছত্রাক ।

২। ভাইরাসকে অকোষীয় জীব বলা হয় কেন?
ভাইরাসের দেহ কোষ প্রাচীর ,প্লাজমালেমা, সুগঠিত নিউক্লিয়াস ,সাইটোপ্লাজম ইত্যাদি কিছুই না থাকার জন্য ভাইরাসকে অকোষীয় জীব বলা হয়। এটি শুধু প্রোটিন আবরণ ও নিউক্লিক এসিড নিয়ে গঠিত। অকোষীয় জীবের ভেতর প্রাথমিক সদস্য হল ভাইরাস। সংখ্যালঘু সংখ্যক জীববিজ্ঞানীরা ভাইরাসকে বিবেচনা করেন জীবিত প্রাণী হিসাবে, কিন্তু বেশিরভাগ তা মনে করেন না। তাদের প্রধান আপত্তির কারণ হল, কোন পরিচিত ভাইরাস অটোপোয়সিস (কোষ বিভাজন ও স্বসংরক্ষণ) করতে সক্ষম নয়, যার মানে হল এগুলো নিজেদের বংশবৃদ্ধি করতে পারে না, এদের বংশবৃদ্ধির জন্য অন্য কোষের উপর নির্ভর করতে হয়।

HSC Higher Math All Books pdf

HSC Higher Math All Books pdf
উচ্চ মাধ্যমিক এর গণিতের সকল বইয়ের পিডিএফ লিংক নিচে দেওয়া হল। আসা করি, hsc higher math book এর এসব বই পেয়ে সবাই উপকৃত হবেন।

উচ্চ মাধ্যমিক উচ্চতর গণিত বই

উচ্চ মাধ্যমিক উচ্চতর গণিত সমাধান

পাঠ্যপুস্তকের নাম পিডিএফ ফাইল পাঠ্যপুস্তকের নাম পিডিএফ ফাইল
উচ্চতর গণিত ১ম পত্র (কেতাব উদ্দিন স্যার) উচ্চতর গণিত ১ম পত্র সমাধান(কেতাব উদ্দিন স্যার)
উচ্চতর গণিত ২য় পত্র (কেতাব উদ্দিন স্যার) উচ্চতর গণিত ২য় পত্র সমাধান(কেতাব উদ্দিন স্যার)
উচ্চতর গণিত ১ম পত্র (এস ইউ আহাম্মদ) উচ্চতর গণিত ১ম পত্র সমাধান (এস ইউ আহাম্মদ)
উচ্চ মাধ্যমিক গণিত ১ম পত্র (টেস্ট পেপার) উচ্চ মাধ্যমিক গণিত ২য় পত্র (টেস্ট পেপার)

hsc all books pdf download free

http://www.webschoolbd.com/ বাংলাদেশ জাতীয় পাঠ্যসূচী ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) এনসিটিবি বাংলা এবং এনসিটিবি ইংরেজি সংস্করণ বইগুলিতে ক্লাস 1 থেকে 12 পর্যন্ত একাডেমিক বছর 2019-2020 এর জন্য ডাউনলোডযোগ্য পাঠ্যবই প্রকাশ করেছে। এখানে একাদশ দ্বাদশ শ্রেণির pdf বই সকল শিক্ষার্থীদের জন্য বিনামূল্যে ডাউনলোড করুন। Free Bengali eBook Pdf download 2021. It is totaly free

Bangla Version একাদশ দ্বাদশ শ্রেণির বই

English Version Text Books

পাঠ্যপুস্তকের নাম পিডিএফ ফাইল Subject Name PDF File
বাংলা সাহিত্যপাঠ
বাংলা সহপাঠ
Bangla Bakoron
English For Today English For Today
তথ্য ও যােগাযােগ প্রযুক্তি (মুজিবর রহমান) HSC ICT(Gobindho)
তথ্য ও যােগাযােগ প্রযুক্তি(অক্ষরপত্র প্রকাশনী) তথ্য ও যােগাযােগ প্রযুক্তি(Test Paper)
উচ্চ মাধ্যমিক রসায়ন ১ম পত্র রসায়ন ২য় পত্র-হাজারি নাগ -
উচ্চতর গণিত ১ম পত্র উচ্চতর গণিত ২য় পত্র
Islam and moral Education AChemistry-2nd বই সঞ্জিত কুমার(PoragEducation.com) -
Hindu Religion and moral Education AChemistry-2nd বই সঞ্জিত কুমার(PoragEducation.com) -
Christian Religion and moral Education AChemistry-2nd বই সঞ্জিত কুমার(PoragEducation.com) -
AChemistry-2nd বই সঞ্জিত কুমার(PoragEducation.com) - AChemistry-2nd বই সঞ্জিত কুমার(PoragEducation.com) -
Phycical Education and helth AChemistry-2nd বই সঞ্জিত কুমার(PoragEducation.com) -
Art and Crafts AChemistry-2nd বই সঞ্জিত কুমার(PoragEducation.com) -
Information and Communication Technology AChemistry-2nd বই সঞ্জিত কুমার(PoragEducation.com) -
Information and Communication Technology AChemistry-2nd বই সঞ্জিত কুমার(PoragEducation.com) -
ICT Download

Computer fundamental MCQ and CQ question

শিক্ষার্থী বন্ধুরা, শুভেচ্ছা নিয়ো। আজ Computer fundamental MCQ and CQ question বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হলো-





How to Get Premium Tutorials

✔ Premium Tutorials : 8 (Eight) PHP Frameworks.
✔ Watch Video Overview : Visit YouTube to watch tutorial Project Overview.
✔ 8 Tutorial Series Price : Tk.15'000/= Only
✔ Service Available : Only in Bangladesh
☎ Contact (Cell) : 01632-116941 (MD. Kawser)
✉ Contact (Email) : N/A
☑ Remember : We will provide only tutorial videos not source code.
✔ Notification : No single framework tutorial series is available for sales. You have to buy all the 8 frameworks series.

To purchase our premium tutorial, you have to register in our site first. If you live in Dhaka you may collect tutorials directly from us or by courier if you wish. If you live outside of Dhaka you have to deposit the require money in our bank account which will be provided after contact, Cell: 01632-116941(MD. Kawser). After payment, we will send the materials to your address.

Tutorial materials will be stored in a copy-protected pen-drive which means you cannot copy, share or re-distribute our tutorials to anyone. All information displayed, transmitted or carried on the pen-drive is protected by copyright and other intellectual property laws. If we find any illegal use of our content, we will not hesitate to take any legal action.




অনলাইন এ ক্লাস করুন একদম ফ্রী. ….। (প্রতিদিন রাত ৯টা থেকে ১০.৩০টা প্রযন্ত)
Skype id - wschoolbd   মোবাইল নং -০১৯১৫৪২৭০৭০ ।

আইসিটি অধ্যায়-৬ ৫ : ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম

ওয়েব স্কুল বিডি : সুপ্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা, শুভেচ্ছা নিয়ো। আজ তোমাদের এইচ.এস.সি বা উচ্চমাধ্যমিকের আইসিটি অধ্যায়-৬ ৫: ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (DBMS) থেকে ডেটাবেজের বিভিন্ন কুয়েরি,SQL কমান্ড ও অপারেটর নিয়ে আলোচনা করা হলো।


একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণী : তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি 
অধ্যায়-৬ ৫: ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (DBMS)

কুয়েরি:  ডেটাবেজে সংরক্ষিত অসংখ্য তথ্য থেকে নির্দিষ্ট কোনো শর্ত সাপেক্ষে তথ্য খুঁজে বের করাকে বলা হয় কুয়েরি। কুয়েরির সাহায্যে নির্দিষ্ট ফিল্ডের ডেটা,নির্দিষ্ট গ্রুপের ডেটা নির্দিষ্ট শর্ত অনুসারে প্রদর্শন করা যায়।

বিভিন্ন প্রকার কুয়েরি:
সিলেক্ট কুয়েরি (Select Query): কোনো ডেটাবেজ টেবিলের ফিল্ড বা কলাম নির্বাচন করে যে কুয়েরি করা হয় তাকে সিলেক্ট কুয়েরি বলা হয়।

প্যারামিটার কুয়েরি (Parameter Query): ডায়লগ বক্সের তথ্য পূরণ করে যে কুয়েরি করা হয় তাকে প্যরামিটার কুয়েরি বলে।

ক্রসট্যাব কুয়েরি (Cross tab Query): শর্তারোপ করে কুয়েরিকৃত ফলাফল সামারি আকারে প্রদর্শনের জন্য যে কুয়েরি করা হয় তাকে, ক্রসট্যাব কুয়েরি বলে।

অ্যাকশন কুয়েরি (Action Query): কোনো কুয়েরি যখন ডেটাবেজের ডেটার মানের পরিবর্তন করে তাকে অ্যাকশন কুয়েরি বলে। যেমন-
Append Query- নতুন রেকর্ড যুক্ত করার জন্য ব্যবহার করা হয়।
Update Query -কোনো ডেটার পরির্বতনের জন্য ব্যবহার করা হয়।
Delete Query- ফলাফল টেবিল থেকে মুছে ফেলার জন্য ব্যবহার করা হয়।
Make Table Query- ফলাফল দিয়ে নতুন টেবিল তৈরির জন্য ব্যবহার করা হয়।

কুয়েরি ভাষা: যে ভাষার সাহায্যে কুয়েরি করা হয় তাকে কুয়েরি ভাষা বলে। ডেটা ম্যানিপুলেশনের উপর ভিত্তি করে তিন ধরণের কুয়েরি ভাষা আছে। যেমন-
1. QUEL (Query Language)
2. QBE (Query By Example)
3. SQL (Structured Query Language)

SQL(Structured Query Language): SQL এর পূর্ণ রূপ হলো Structured Query Language।SQLএকটি non-procedural বা Functional Language। কারণ SQL এ যে তথ্যাবলি দরকার কেবল তা বলে দিলেই হয়, কীভাবে কুয়েরি করা যাবে তা বলার দরকার হয় না।

SQL একটি শক্তিশালী ডেটা ডেফিনেশন ল্যাঙ্গুয়েজ অর্থাৎ SQL ব্যবহার করে ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমে ডেটাবেজ ফাইল তৈরি, ডেটাবেজ ফাইল পরিবর্তন, ডেটাবেজ ফাইল ডিলিট, ডেটাবেজ অবজেক্ট(টেবিল, ভিউ, ইনডেক্স ইত্যাদি) তৈরি, পরিবর্তন এবং ডিলিট করা যায় এবং SQL একটি শক্তিশালী ডেটা মেনিপুলেশন ল্যাঙ্গুয়েজ অর্থাৎ SQL ব্যবহার করে ডেটাবেজ টেবিলে ডেটা ইনসার্ট, আপডেট ও ডিলিট করা যায়। তাছাড়া ইউজার একসেস নিয়ন্ত্রন করা যায়। এ কারণে SQL কে ডেটাবেজের জন্য একটি শক্তিশালী হাতিয়ার বলা হয়।

SQL বিভিন্ন স্টেটমেন্ট এর সমন্বয়ে গঠিত। যেমন-
1.Data Definition Language (DDL)
2.Data Manipulation Language (DML)
3.Data Query Language (DQL)
4.Data Control Language (DCL)

ডেটাবেজের বিভিন্ন SQL কমান্ড (DDL এবং DML)

DDL (Data Definition Language ) এর ব্যবহারঃ
একটি ডেটাবেজ তৈরির SQL কমান্ডের সিনট্যাক্সঃ
CREATE DATABASE database_name;

টেবিল তৈরির SQL কমান্ডের সিনট্যাক্সঃ
CREATE TABLE table_name
(
column_name_1 data_type(size),
column_name_2 data_type(size),
.............................
column_name_n data_type(size)
);

student_info নামের উপরের টেবিলটি তৈরির SQL কমান্ডঃ
CREATE TABLE student_info
(
Id number PRIMARY KEY,
Name text(20),
Section text(5),
GPA number,
City text(20)
);

টেবিলে নতুন ফিল্ড যোগ করার SQL কমান্ডের সিনট্যাক্সঃ
ALTER TABLE table_name ADD
(
new_column_name_1 data_type(size),
new_column_name_2 datat_ype(size)
);

টেবিল থেকে একটি ফিল্ড মুছে ফেলার SQL কমান্ডের সিনট্যাক্সঃ
ALTER TABLE table_name DROP column_name;

ডেটাবেজ থেকে টেবিল মুছে ফেলার SQL কমান্ডের সিনট্যাক্সঃ
DROP TABLE table_name;

DML(Data Manipulation Language) এর ব্যবহারঃ

কোন টেবিলে নতুন রেকর্ড যোগ করার SQL কমান্ডের সিনট্যাক্সঃ
INSERT INTO table_name (column_name_1,column_name_2,..)
VALUES(Value_1,Value_2,..);

student_info নামে উপরের টেবিলে নতুন রেকর্ড যোগ করার SQL কমান্ডঃ
INSERT INTO student_info(Id, Name, Section, GPA, City) VALUES( 1, “Ashek", ”A”, 5.00, "Dhaka“ ) ;

এক বা একাদিক রেকর্ড আপডেট করার জন্য SQL কমান্ডের সিনট্যাক্সঃ
UPDATE table_name
SET column_name_1=value, column_name_2=value, ... WHERE condition;

student_info নামে উপরের টেবিলের Id = 2 রেকর্ডটির City এর মান Khulna করার জন্য SQL কমান্ডঃ
UPDATE student_info SET City="Khulna“ WHERE Id = 2;

এক বা একাদিক রেকর্ড ডিলিট করার জন্য SQL কমান্ডের সিনট্যাক্সঃ
DELETE FROM table_name WHERE condition;

student_info নামে উপরের টেবিলের Id =1 রেকর্ডটি ডিলিট করার জন্য SQL কমান্ডঃ
DELETE FROM student_info WHERE Id = 1;

একটি টেবিলের সবগুলো রেকর্ড ডিলিট করার জন্য SQL কমান্ডের সিনট্যাক্সঃ
DELETE FROM table_name;

একটি টেবিল থেকে সকল ফিল্ড এবং রেকর্ড সিলেক্ট করে দেখানোর SQL কমান্ডের সিনট্যাক্সঃ
SELECT */ column_name_1,column_name_2,.. FROM table_name;

student_info নামে উপরের টেবিলের সকল ফিল্ড এবং রেকর্ড সিলেক্ট করে দেখানোর SQL কমান্ডঃ
SELECT * FROM student_info;

একটি টেবিল থেকে নির্দিস্ট কিছু ফিল্ড এবং সকল রেকর্ড সিলেক্ট করে দেখানোর SQL কমান্ডের সিনট্যাক্সঃ
SELECT column_name_1,column_name_2,.. FROM table_name;

student_info নামে উপরের টেবিলের নির্দিস্ট কিছু ফিল্ড এবং সকল রেকর্ড সিলেক্ট করে দেখানোর SQL কমান্ডঃ
SELECT Name, Section, GPA FROM student_info;

টেবিল থেকে নির্দিষ্ট শর্তসাপেক্ষে ডেটা সিলেক্ট করে দেখানোর SQL কমান্ডের সিনট্যাক্সঃ
SELECT */ column_name_1,column_name_2,.. FROM table_name WHERE condition;

student_info নামে উপরের টেবিলে যাদের GPA=5.00 তাদের তথ্য দেখানোর SQL কমান্ডঃ
SELECT * FROM student_info WHERE GPA=5.00;

টেবিল থেকে ডেটা সিলেক্ট করে কোন এক বা একাধিক ফিল্ডের উপর ভিত্তি করে রেকর্ড গুলোকে উর্ধক্রম অনুসারে সাজিয়ে দেখানোর SQL কমান্ডের সিনট্যাক্সঃ
SELECT */ column_name_1,column_name_2,.. FROM table_name
WHERE condition ORDER BY column_name ASC;

student_info নামে উপরের টেবিলের ডেটা সিলেক্ট করে Id ফিল্ডের উপর ভিত্তি করে রেকর্ড গুলোকে উর্ধক্রম অনুসারে সাজিয়ে দেখানোর SQL কমান্ড:
SELECT * FROM student_info ORDER BY Id ASC;

টেবিল থেকে ডেটা সিলেক্ট করে অধঃক্রম অনুসারে সাজিয়ে দেখানোর SQL কমান্ডের সিনট্যাক্সঃ
SELECT */ column_name_1,column_name_2,.. FROM table_name
WHERE condition ORDER BY column_name DESC;

student_info নামে উপরের টেবিলের ডেটা সিলেক্ট করে Id ফিল্ডের উপর ভিত্তি করে রেকর্ড গুলোকে অধঃক্রম অনুসারে সাজিয়ে দেখানোর SQL কমান্ড:
SELECT * FROM student_info ORDER BY Id DESC;

ডেটাবেজের অপারেটর সমূহ: ডেটাবেজের বিভিন্ন SQL কমান্ড লেখার জন্য বিভিন্ন অপারেটর প্রয়োজন হয়। ডেটাবেজের বিভিন্ন অপারেটর সমূহ নিচে আলোচনা করা হল-
১। Arithmetic অপারেটর
২। Comparison অপারেটর
৩। Concatenation অপারেটর
৪। Logical অপারেটর
৫। Special অপারেটর

Arithmetic অপারেটর: নিউমেরিক এক্সপ্রেশন তৈরি করতে Arithmetic অপারেটর ব্যবহার করা হয়। যেমন – যোগ, বিয়োগ, গুণ,ভাগ ইত্যাদির জন্য ব্যবহৃত হয়।

Comparison অপারেটর: দুটি এক্সপ্রেশনের মধ্যে তুলনা করতে Comparison অপারেটর ব্যবহৃত হয়। একে রিলেশনাল অপারেটরও বলা হয়।

Concatenation অপারেটর: দুটি স্ট্রিংকে যোগ করার জন্য Concatenation অপারেটর ব্যবহার করা হয়। & চিহ্ন হচ্ছে Concatenation অপারেটর। এছাড়া + চিহ্ন দ্বারাও দুটি স্ট্রিংকে যোগ করা যায়।
যেমন- string_1=“Con” এবং string_2=“catenation”
result = string_1 & string_2 অথবা result = string_1 + string_2

Logical অপারেটর: দুটি এক্সপ্রেশনকে একত্র করে এবং এক্সপ্রেশনটি সত্য বা মিথ্যা মূল্যায়ন করে।



অনলাইন এ ক্লাস করুন একদম ফ্রী. …
প্রতিদিন রাত ৯টা থেকে ১০.৩০টা পর্যন্ত
Skype id - wschoolbd


বি.দ্র.: ওয়েব স্কুল বিডি থেকে বিদেশে পড়াশোনা সংক্রান্ত বিভিন্ন পরামর্শ প্রদান করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আমাদের সাথে যোগাযোগ – 01571769905 (সকাল ১১ টা থেকে দুপুর ১ টা পর্যন্ত)।

আইসিটি অধ্যায়-৬.৪ : ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম

ওয়েব স্কুল বিডি : সুপ্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা, শুভেচ্ছা নিয়ো। আজ তোমাদের এইচ.এস.সি বা উচ্চমাধ্যমিকের আইসিটি অধ্যায়-৬.৪: ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (DBMS) থেকে DBMS এর ধারণা এবং এর প্রকারভেদ, ডেটাবেজ ও টেবিল তৈরি এবং ফিল্ডের ডেটা টাইপ নিয়ে আলোচনা করা হলো।


একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণী : তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি 
অধ্যায়-৬.৪: ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (DBMS)


ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (DBMS): ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম বা DBMS হলো এমন একটি সফটওয়্যার যা ডেটাবেজ তৈরি, পরিবর্তন, সংরক্ষণ, নিয়ন্ত্রণ এবং পরিচালনার কাজে ব্যবহৃত হয়। উদাহরণঃ MySQL, SQL, MSAccess, Oracle ইত্যাদি।

ডেটাবেজ অ্যাডমিনিস্ট্রেটর: যে ব্যক্তি বা ব্যাক্তিবর্গের উপর ডেটাবেজের কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা অর্পিত থাকে সেই ব্যাক্তি বা ব্যক্তি বর্গকে ডেটাবেজ অ্যাডমিনিস্ট্রেটর বলে। সংক্ষেপে বলা যায়, ডেটাবেজের সার্বিক দায়িত্বে নিয়োজিত ব্যাক্তিকে ডেটাবেজ অ্যাডমিনিস্ট্রেটর বলে। অ্যাডমিনিস্ট্রেটর ডেটাবেস তৈরি, পরিবর্তন, পরিবর্ধন এবং নিয়ন্ত্রণ করে থাকে।
http://www.webschoolbd.com/2018/11/hsc-ict-chapter6.4.html

ডেটাবেজের প্রকারভেদঃ ডেটাবেজের গঠনের উপর ভিত্তি করে ডেটাবেজকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়। যথা-
১। ক্লায়েন্ট-সার্ভার ডেটাবেজ
২। ডিস্ট্রিবিউটেড ডেটাবেজ
৩। ওয়েব এনাবল ডেটাবেজ

ক্লায়েন্ট সার্ভারঃ ক্লায়েন্ট সার্ভার ডেটাবেজ হলো কেন্দ্রীয়ভাবে নিয়ন্ত্রণকারী সার্ভারের সাথে নেটওয়ার্কের মাধ্যমে সম্পর্কযুক্ত একটি ডেটাবেজ সিস্টেম।মূল ডেটাবেজটি স্থায়ীভাবে সার্ভারে সংরক্ষিত থাকে এবং দূর-দূরান্তে বসে বিভিন্ন ব্যবহারকারী কম্পিউটার নেটওয়ার্ক সিস্টেমের অর্ন্তভুক্ত হয়ে ডেটাবেজে একসেস করতে পারে। এক্ষেত্রে ডেটাবেজ ব্যবহারকারীদের বলা হয় ক্লায়েন্ট/টার্মিনাল। ক্লায়েন্ট সার্ভার পদ্ধতিতে শুধুমাত্র একটি ডেটাবেজ সার্ভারে সংরক্ষিত থাকে যাকে ব্যাক এন্ড বলে এবং ক্লায়েন্ট কম্পিউটারগুলোতে শুধু মাত্র ফর্মস এবং রিপোর্ট থাকে যাকে ফ্রন্ট এন্ড বলে।

ক্লায়েন্ট: ক্লায়েন্ট একটি মেশিন(পিসি) যা ফ্রন্ট-এন্ড এপ্লিকেশন রান করে। এটি কীবোর্ড, মনিটর এবং মাউসের মাধ্যমে ইউজারের সহিত সরাসরি কার্য সম্পাদনে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।

সার্ভার: সার্ভার একটি মেশিন যা সার্ভার সফটওয়ার (যেমন ওরাকল, এসকিউএল সার্ভার) রান করে এবং শেয়ার ডেটা এক্সেসে প্রয়োজনীয় ফাংশন হ্যান্ডল করে। একটি সার্ভার ব্যাক-এন্ড হিসাবে ভূমিকা পালন করে।
http://www.webschoolbd.com/2018/11/hsc-ict-chapter6.4.html

ডিস্ট্রিবিউটেড ডেটাবেজ:  ডিস্ট্রিবিউটেড ডেটাবেজ হলো কেন্দ্রীয়ভাবে নিয়ন্ত্রণকারী সার্ভারের সাথে নেটওয়ার্কের মাধ্যমে সম্পর্কযুক্ত একাধিক ডেটাবেজ সিস্টেম। এই পদ্ধতিতে একটি সেন্ট্রাল সার্ভার (কেন্দ্রীয় সার্ভার) এবং এর অধীনে এক বা একাধিক সাব-সার্ভার (উপ-সার্ভার) বা ওয়ার্কস্টেশন থাকতে পারে। সেন্ট্রাল সার্ভারসহ প্রত্যেকটি সাব-সার্ভারে/ওয়ার্কস্টেশনে ডেটাবেজ থাকে। সাধারণত ডেটাবেজ ওয়ার্কস্টেশনগুলো ভিন্ন ভিন্ন দূরবর্তী স্থানে হয়ে থাকে। এই পদ্ধতিতে প্রত্যেকটি ওয়ার্কস্টেশনে স্বতন্ত্রভাবে ডেটাবেজ সংশোধন, সম্পাদন প্রভৃতি কাজ করা হয় এবং সেন্ট্রাল-সার্ভারে রক্ষিত কেন্দ্রীয় ডেটাবেজ ওয়ার্কস্টেশনগুলোর ডেটাবেজের সর্বশেষ অবস্থা অনুযায়ী পরিবর্তিত বা আপডেট হয়। সার্ভারের কেন্দ্রীয় ডেটাবেজ সাব-সার্ভারগুলোর ডেটাবেজের ডেটা পাঠ,পরিবর্তন বা পরিমার্জন করতে পারে। এভাবে ডিস্ট্রিবিউটেড ডেটাবেজ পদ্ধতিতে সার্ভারের কেন্দ্রীয় ডেটাবেজের মাধ্যমে ওয়ার্কস্টেশনগুলোর ডেটাবেজ থেকে সর্বশেষ তথ্য সংগ্রহ ও ওয়ার্কস্টেশনগুলোর ডেটাবেজ পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণের কাজ করে থাকে। ডিস্ট্রিবিউটেড ডেটাবেজ ব্যবস্থাপনার জন্য ক্লায়েন্ট সার্ভার পদ্ধতিকেই প্রাধান্য দেওয়া হয়ে থাকে। কারণ ওয়ার্কস্টেশনগুলোতে আবার এক বা একাধিক ক্লায়েন্ট থাকতে পারে।

ওয়েব এনাবল ডেটাবেজ: যে ডেটাবেজ ইন্টারনেটের সুবিধাযুক্ত যেকোনো স্থান থেকে সাধারণ ওয়েব ইন্টারফেসের মাধ্যমে যেকোনো প্লাটফরমে রিমোটলি একসেস করা যায় তাকে ওয়েব এনাবল ডেটাবেজ বলে। অন্যভাবে বলা যায়, যে ডেটাবেজে ইন্টারনেট এবং ওয়েব ব্রাউজারের মাধ্যমে ডেটাবেজের তথ্যগুলো ইন্টারঅ্যাকটিভ উপায়ে একসেস, কুয়েরি, অর্ডার প্রদান, রিপোর্ট ও ট্র্যাক করা যায় এবং রেকর্ডসমূহকে পরিবর্তন করা যায় তাকে ওয়েব এনাবল ডেটাবেজ বলে।


ডেটাবেজ তৈরি: Database তৈরি করার জন্য DBMS হিসেবে Microsoft Access 2010 এর ব্যবহার দেখানো হল। প্রথমেই Microsoft Access 2010 অ্যাপ্লিকেশনটি ইন্সটল দিতে হবে। তারপর প্রোগ্রামটি রান করলে নিচের মত করে চিত্র প্রদর্শিত হবে।

টেবিল তৈরি: ডেটাবেজ হলো পরস্পর সম্পর্কযুক্ত একাধিক টেবিলের সমন্বয়ে গঠিত। প্রত্যেকটি টেবিল আবার কতকগুলো রেকর্ড নিয়ে গঠিত। পরস্পর সম্পর্কযুক্ত কতকগুলো ফিল্ড মিলে গঠিত হয় রেকর্ড। সুতরাং ফিল্ড হচ্ছে ডেটাবেজের ভিত্তি।কোনো টেবিল তৈরি করার পূর্বে টেবিলের প্রত্যেকটি রেকর্ডে কি কি ফিল্ড থাকবে তা নির্দিষ্ট করতে হয়। কোনো ডেটাবেজে কি কি ফিল্ড থাকবে তা নির্ভর করবে ডেটাবেজের উদ্দেশ্য বা ডেটাবেজে কী ধরনের ডেটা থাকবে তার উপর। আবার প্রত্যেকটি ফিল্ডে কী ধরনের ডেটা থাকবে অর্থাৎ ডেটা টাইপ কি হবে তা নির্ধারণ করতে হয়।

ডেটাবেজ টেবিলের ফিল্ডের ডেটা টাইপ সমূহ:

টেক্সট/ক্যারেক্টার (Text/Character): বেশিরভাগ ডেটাবেজে ব্যবহৃত প্রধান Data type হলো Text। টেক্সট/ক্যারেক্টার ফিল্ডে অক্ষর, সংখ্যা, চিহ্ন ইত্যাদি ব্যবহার করা যায়। সাধারণত এ ফিল্ডে সর্বোচ্চ ২৫৫টি বর্ণ/ অঙ্ক/চিহ্ন এককভাবে বা সম্মিলিতভাবে ব্যবহার করা যায়। তবে, সংখ্যা ব্যবহার করলেও এ ডেটার উপর গাণিতিক কাজ করা যায় না।

নাম্বার/নিউমেরিক (Number/Numeric): যে ফিল্ডে গাণিতিক ডেটা ব্যবহার করা হয়, সেই ফিল্ডকে প্রকাশ করার জন্য নাম্বার ব্যবহৃত হয়। নাম্বার/ নিউমেরিক ফিল্ডে যোগ বা বিয়োগ চিহ্নসহ/ছাড়া পূর্ণসংখ্যা ও ভগ্নাংশ মিলিয়ে প্রয়োজনীয় সংখ্যা ব্যবহার করা যায়। এ ফিল্ডের ডেটার উপর গাণিতিক অপারেশন (যোগ, বিয়োগ, গুণ ও ভাগ) করা যায়। ডেটার মানের ব্যাপ্তির উপর ভিত্তি করে নাম্বার/ নিউমেরিক ফিল্ডকে সাধারণত বিভিন্নভাবে ভাগ করা যায়। যথা:
১। বাইট (Byte)
২। ইন্টিজার (Integer)
৩। লং ইন্টিজার (Long Integer)
৪। সিঙ্গেল (Single)
৫। ডাবল (Double)

অটো নাম্বার (Autonumber): এটি একটি নিউমেরিক / নাম্বার ডেটা টাইপ। এটি সিরিজ জাতীয় বা ধারাবাহিক ডেটার ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়। এ ডেটা টাইপের সুবিধা হচ্ছে এতে ডেটা এন্ট্রি করতে হয় না। স্বয়ংক্রিয়ভাবে ডেটা এন্ট্রি হয়।

লজিক্যাল ডেটা (Yes/No): যুক্তিনির্ভর ফিল্ডের ডেটা টাইপ প্রকাশ করার জন্য Yes/No ব্যবহৃত হয়। কোনো ফিল্ডের মান ‘হ্যাঁ’ অথবা ‘না’ এ দুটি তথ্য এ ফিল্ডে সংরক্ষণ করা যায়। এই ফিল্ডের জন্য মেমোরিতে ১ বাইট জায়গা প্রয়োজন।

তারিখ ও সময় (Date/ Time): এ ফিল্ডটি তারিখ বা সময়ের জন্য ব্যবহার করা হয়। ১০০ থেকে ৯৯৯৯ বছরের তারিখ ও সময়ের জন্য এ ফিল্ড ব্যবহৃত হয়। এ ফিল্ডের জন্য মেমরিতে ৮ বাইট জায়গা প্রয়োজন। তারিখ ও সময় বিভিন্ন ফরমেটে হতে পারে।

মেমো (Memo): Memo, Text এর পরিপূরক হিসেবে ব্যবহৃত হয়। সাধারণত বর্ণনামূলক লেখা বা বর্ণনার জন্য এ ফিল্ড ব্যবহার করা হয়। এ ফিল্ডের ধারণ ক্ষমতা কম্পিউটার ডিস্কের ধারণ ক্ষমতার উপর নির্ভর করে। সাধারণত এ ফিল্ডে ৬৫,৫৩৬টি ক্যারেক্টর লেখা যায়। সাধারণত Remark, Address ফিল্ডে এ ডেটা টাইপ ব্যবহার করা হয়।

কারেন্সি (Currency): মুদ্রা বা টাকার অঙ্ক ইনপুট করার জন্য $ ব্যবহার করা হয়। শুধুমাত্র মুদ্রা বা টাকা সংক্রান্ত ডেটা এন্ট্রি করার জন্য Currency টাইপ সিলেক্ট করতে হয়। এ ফিল্ডের ডেটার উপর গাণিতিক অপারেশন সম্পূর্ণ প্রযোজ্য। এ ফিল্ডের জন্য মেমোরিতে ৮ বাইট জায়গা প্রয়োজন।

OLE(Object Linking Embedding) Object: যেসব তথ্য ডেটাবেজ নয় এমন সফটওয়্যারে আছে এবং লিংক এর মাধ্যমে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ডেটাবেজে নেয়ার ক্ষেত্রে এ ডেটা টাইপ ব্যবহার করা হয়। যেমন- মাইক্রোসফট এক্সেল, পাওয়ার পয়েন্ট ইত্যাদি প্রোগ্রাম হতে শব্দ, ছবি, টেক্সট, গ্রাফ ইত্যাদি ডেটাবেজের কোন ফিল্ডে নেয়ার জন্য এ ডেটা টাইপ ব্যবহার করা হয়।

Hyperlink: সাধারণত ডেটাবেজ প্রোগ্রামের সাথে ওয়েব পেজের কোনো ফাইল কিংবা অন্য কোনো ব্যবহারিক প্রোগ্রামের ফাইল লিংক করার জন্য এ ডেটা টাইপ ব্যবহার করা হয়।

Look up wizard: সরাসরি কোনো ডেটা এন্ট্রি না করে কোনো লিস্ট বা টেবিল থেকে ডেটা নির্বাচন করে ডেটা ইনপুট করার জন্য এ ডেটা টাইপ ব্যবহার করা হয়।


অনলাইন এ ক্লাস করুন একদম ফ্রী. …
প্রতিদিন রাত ৯টা থেকে ১০.৩০টা পর্যন্ত
Skype id - wschoolbd


বি.দ্র.: ওয়েব স্কুল বিডি থেকে বিদেশে পড়াশোনা সংক্রান্ত বিভিন্ন পরামর্শ প্রদান করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আমাদের সাথে যোগাযোগ – 01571769905 (সকাল ১১ টা থেকে দুপুর ১ টা পর্যন্ত)।

আইসিটি অধ্যায়-৬.২ : ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম

ওয়েব স্কুল বিডি : সুপ্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা, শুভেচ্ছা নিয়ো। আজ তোমাদের এইচ.এস.সি বা উচ্চমাধ্যমিকের আইসিটি অধ্যায়-৬.২: ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (DBMS) থেকে বহুনির্বাচনী প্রশ্ন ও উত্তর (1-50) নিয়ে আলোচনা করা হলো।


একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণী : তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি 
অধ্যায়-৬.২: ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (DBMS)

বহুনির্বাচনী প্রশ্ন ও উত্তর (1-50)

1.ডাটা শব্দের বহুবচন কোনটি?
ক. ডাটাজ
খ. ডাটাম
গ. ডাটাজেস
ঘ. যান্ত্রিক ভাষায় রুপান্তরিত হলে বুঝতে পারে
উত্তর: খ. ডাটাম

2. কটি ডাটাবেজ হলো কোনো কম্পিউটার সিস্টেমে সঞ্চিত উপাত্ত বা রেকর্ডসমূহের একটি —-?
ক. কাঠামোবদ্ধ সংগ্রহ
খ. মানসিক বিষয়সমূহ
গ. অবকাঠামো
ঘ. মানসিক অবকাঠামো
উত্তর: ক. কাঠামোবদ্ধ সংগ্রহ

3. ডেটাবেজকে আমরা কী বলতে পারি?
ক. সিদ্ধান্তের বিষয়
খ. পরিকল্পনার পাথেয়
গ. নিয়ন্ত্রনের অবকাঠামো
ঘ. তথ্যভান্ডার
উত্তর: ঘ. তথ্যভান্ডার

4. প্রতিটি ডেটাবেজ মূলত কী দ্বারা গঠিত হয়?
ক. উলম্ব ও আনুভূমিক
খ. ধারনা
গ. অবকাঠামো
ঘ. সারি ও কলাম
উত্তর: ঘ. সারি ও কলাম

5. প্রতিটি কলামের একটি কী থাকে?
ক. পিতৃ পরিচয়
খ. শিরোনাম বা হোল্ডিং
গ. বিষয় ভিত্তিক পরিচয়
ঘ. সুন্দর চিত্র
উত্তর:খ. শিরোনাম বা হোল্ডিং

6. ডেটাবেজকে নিয়ন্ত্রন করায় ব্যবহৃত হয়?
ক. DBMS
খ. BDMS
গ. BMBS
ঘ. SMBS
উত্তর: ক. DBMS

7. যেসকল ডেটাকেজ পরস্পরসম্পর্ক যুক্ত কয়েকটি ফাইল নিয়ে গঠিত সে সকল ডেটাবেজ কে কী বলে?
ক. সম্পর্ক যুক্ত ডেটাবেজ
খ. নিরিক্ষিত ডেটাবেজ
গ. গুচ্ছ ডেটাবেজ
ঘ. অনিয়ন্ত্রিত ডাটাবেজ
উত্তর: ক. সম্পর্ক যুক্ত ডেটাবেজ

8. কে RDBMS বা রিলেশনাল ডাটাবেজ ম্যনেজমেন্ট সিস্টেমের প্রবর্তক করেন?
ক. ইডগার কড
খ. মার্গারেট থ্যাচার
গ. মর্টিন লুথার
ঘ. বিল গেটস্
উত্তর: ক. ইডগার কড

9. MIS কথাটির পুর নাম কি?
ক. ম্যানেজমেন্ট ইনপরমেসন সিস্টেম
খ. ম্যানেজমেন্ট ইন্টেলিজেন্ট সফটওয়ার
গ. মর্ডান ইনফরমেশন সিস্টেম
ঘ. ম্যানুয়্যাল ইন্টিলিজেন্ট সফটওয়্যার
উত্তর: ক. ম্যানেজমেন্ট ইনপরমেসন সিস্টেম

10. দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা কে কী বলে কুয়েরি?
ক. সার্চ
খ. কুয়েরি
গ. আইডেন্টিফাই
ঘ. কালেক্ট
উত্তর: খ. কুয়েরি

11. কোন ডাইলগ বক্রের বিভিন্ন তথ্য পূরন করে যে কুয়েরি করা হয় তাকে কী বলে?
ক. Parameter Query
খ. Crosstab Query
গ. Unmatched
ঘ. Query Action Query
উত্তর: ক. Parameter Query

12. ডেটাবেজর বিভিন্ন কার্য সম্পাদনের জন্য কী ব্যবহার করা হয়?
ক. SQL
খ. QSL
গ. ORACLE
ঘ. POXPRO
উত্তর: গ. ১৯৪৫সলে

13. ডেটাবেজর বিভিন্ন কার্য সম্পাদনের জন্য কী ব্যবহার করা হয়?
ক. SQL
খ. QSL
গ. ORACLE
ঘ. POXPRO
উত্তর: ক. ০ এবং ১

14. কে SQL তৈরি করে?
ক. Bjarne stroustup
খ. Adam Smith
গ. San Jose Research Centre
ঘ. Dennis Ritphie
উত্তর: গ. San Jose Research Centre

15. নিউমেরিক্যাল এক্সপ্রেশন তৈরি করতে কোন অপারেট ব্যবহৃত হয়?
ক. Comparison
খ. Logical
গ. Arithmation
ঘ. POXPRO
উত্তর: গ. সরাসরি বুঝতে পারে না

16. সংরক্ষিত ডেটাবেজ টেবিলে ডেটার বিভিন্ন উপাত্তকে সংক্ষিপ্ত আকারে উপস্থাপনের জন্য যে পদ্ধতি ব্যবহার করা হয় তাকে কী বলে?
ক. ইনডেক্রিং
খ. সটিং
গ. কুয়েরি
ঘ. ইনকুয়েরি
উত্তর: গ. কুয়েরি

17. সুবিন্যাস্তভাবে সঠিক নিয়ম তথ্য সমূহের সূচি তৈরিকে কী বলে?
ক. ইনডেক্সিং
খ. সটিং
গ. কুয়েরি
ঘ. ইনকুয়েরি
উত্তর: ক. ইনডেক্সিং

18. যখন একটি মাত্র সম্পর্কের ভিতিতে ডেটাবেজ তৈরি করা হয় তাকে বলে?
ক. বাইনারি রিলেশনশিপ
খ. ইউনারি রিলেশনশিপ
গ. টাইনারি রিলেশনশিপ
ঘ. অটো রিলেশনশিপ
উত্তর: খ. ইউনারি রিলেশনশিপ

19. পরিচয়হীন লেনদেন ডেটার ব্যবহার বন্ধ করা প্রয়োজন কেন?
ক. টারনারি রিলেশনশিপ
খ. অটো আপডেট
গ. ডেটা মডিফিকেশন
ঘ. ডেটা সিকিউরিটির
উত্তর: ঘ. ডেটা সিকিউরিটির

20. ডেটার গোপনীয়তা রক্ষা করার জন্য কী করা হয়?
ক. এনক্রিপশন অ্যালগরিদ
খ. সাইফারটেক্রট
গ. ডেটা এনক্রিপ্ট
ঘ. পেইন টেক্রট
উত্তর: গ. ডেটা এনক্রিপ্ট

21. পাবলিক কী এনক্রিপশন কয় প্রকার?
ক. ২ প্রকার
খ. ৩ প্রকার
গ. ৫ প্রকার
ঘ. কী বোর্ড এর সকল বোতম
উত্তর: খ. ৩ প্রকার

22. কোনটি ডেটাবেজ পোগ্রামের বহির্ভত?
ক. ডি বেজ
খ. ওরাকল
গ. এ্যাক্সেস
ঘ. ওয়ার্ড
উত্তর: ঘ. ওয়ার্ড

23. রিলেসনশিপের ডিগ্রি কত প্রকার?
ক. ২ প্রকার
খ. ৩ প্রকার
গ. ৪ প্রকার
ঘ. ৫ প্রকার
উত্তর: --

24. কোন কারনে সর্ট ধীর গতি সম্পন্ন?
ক. ইনডেক্রিং আউটপুটের চেয়ে বেশি মেমরি
খ. সটিং আউটপুটের চেয়ে বেশি মেমরি
গ. কুয়েরি রান করতে বেশী মেমরি প্রয়োজন
ঘ. ডেটা সর্ট করার প্রয়োজন হয় না
উত্তর: খ. সটিং আউটপুটের চেয়ে বেশি মেমরি

25. DBMS এর পূর্ন নাম কী?
ক. Database management software
খ. Data management System
গ. Database management System
ঘ. Database Mathematical System
উত্তর: গ. Database management System

26. কোনটি চিত্র ভিত্তিক ডেটাবেজ সফটওয়ার?
ক. Oracle
খ. Ms-Assess
গ. Ms-word
ঘ. Power Point
উত্তর: খ. Ms-Assess

27. Oracal সফ্টওয়ারের সাথে কে জড়িত ?
ক. DLS
খ. SDL
গ. LDS
ঘ. LSD
উত্তর: খ. SDL

28. Oracle RDBMS সাধারণত কী নামে পরিচিত?
ক. Oracle JAVA
খ. Oracle BASIC
গ. Oracle GATES
ঘ. Oracle
উত্তর: ঘ. Oracle

29. Oracle উন্নয়ন করা হয় কত সালে?
ক. ১৯৭৭
খ. ১৯৮০
গ. ১৯৮৫
ঘ. ১৯৯৫
উত্তর: ক. ১৯৭৭

30. মাইক্রো কম্পিউটারের আর্দশ ডেটাবেজ সফটওয়ার-
ক. MS-Assess
খ. Oracle
গ. Delphi
ঘ. MS-Excel
উত্তর: ঘ. MS-Excel

31. SQL এর পূর্ন নাম কী?
ক. Structure query life
খ. Student query language
গ. Structured query language
ঘ. Student Query language
উত্তর: গ. Structured query language

32. SQL হলো-
ক. দুর্বল ল্যাংগুয়েজ
খ. শক্তিশালী ল্যাংগুয়েজ
গ. DDL
ঘ. DLD
উত্তর: গ. DDL

33. SQL এর মূল সংগঠন কয়টি অংশ নিয়ে গঠিত ?
ক. ২টি
খ. ৩টি
গ. ৪টি
ঘ. ৫টি
উত্তর: গ. ৪টি

34. ডেটাবেজকে আমরা কী বলতে পারি?
ক. সিদ্ধান্তের বিষয়
খ. পরিকল্পনার পাথেয়
গ. নিয়ন্ত্রনের অবকাঠামো
ঘ. তথ্য ভান্ডার
উত্তর: ঘ. তথ্য ভান্ডার

35. প্রতিটি ডেটাবেজ মূলত কী দ্বারা গঠিত হয়?
ক. উলম্ব ও আনুমানিক
খ. ধারনা
গ. অবকাঠামো
ঘ. সারি ও কলাম
উত্তর: ঘ. পঞ্চম

36. প্রথম প্রজন্মের ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট কোন দশকে আবিস্কৃত হয়?
ক. ১৯৫০ সাল
খ. ১৯৬০ সাল
গ. ১৯৭০ সাল
ঘ. ১৯৮০ সাল
উত্তর: গ. ১৯৭০ সাল

37. দ্বিতীয় প্রজন্মের DBMS কোন দশকে আবিস্কৃত হয়?
ক. ১৯৫০ সাল
খ. ১৯৬০ সাল
গ. ১৯৭০ সাল
ঘ. ১৯৮০ সাল
উত্তর: ঘ. ১৯৮০ সাল

38. ১৯৯০ দশকের DBMS কে কোন ডেটাবেজ মডেল বলা হয়?
ক. শ্রেনী বিন্যাসগত
খ. নেটওয়ার্ক
গ. শ্রেনী বিন্যাসগত ও নেটওয়ার্ক উভয়
ঘ. রিলেশনাল
উত্তর: গ. শ্রেনী বিন্যাসগত ও নেটওয়ার্ক উভয়

39. ইন্টারপ্রেন্টার কোন প্রোগ্রামের অংশ?
ক. অনুবাদক
খ. অ্যাসেম্বলার
গ. কম্পাইলার
ঘ. উৎস
উত্তর: ক. অনুবাদক

40. নিচের কোন অ্যাসেম্বলি ভাষা অনুবাদ করে?
ক. ইন্টারপ্রেন্টার
খ. অ্যাসেম্বলার
গ. কম্পাইলার
ঘ. উচ্চস্তরের
উত্তর: গ. ক্ষেত্র

41. প্রোগ্রামিং ভাষারয় লিখিত নির্দেশক কম্পিউটারের যান্ত্রিক ভাষায় পরিনত করার জন্য নিচের কেনটির দরকার হয়?
ক. ফাংশনের
খ. অ্যরের
গ. অনুবাদের
ঘ. অনুবাদরেক
উত্তর: ঘ. অনুবাদরেক

42. নিচের কেনটি অনুবাদক প্রোগ্রাম?
ক. Cbr /> খ. Cobol
গ. Pascal
ঘ. Compiler
উত্তর: ঘ. Compiler

43. প্রোগ্রামের ভুলকে কী বলে?
ক. Bug
খ. Dagg
গ. Debugging
ঘ. Bugging
উত্তর: ক. Bug

44. প্রোগ্রামের ভুল ত্রুটি খুজে বের করে ত দূর করাকে কী বলে?
ক. Bug
খ. Dagg
গ. Debugging
ঘ. Buggin
উত্তর:গ. Debugging

45. ৫০ এর স্থানে ০৫ লেখা হলে এ ধরনের ভুলকে প্রোগ্রামের ক্ষেত্রে কী বলা হয়?
ক. যুক্তিগত ভুল
খ. সিনট্যক্র ভুল
গ. ডেটা ভুল
ঘ. আউটপুট ভুল
উত্তর: গ. ডেটা ভুল

46. printf এর স্থানে pintf লেখা হলে প্রোগ্রামের জন্য এধরনের ভুলকে কী বলে?
ক. যুক্তিগত ভুল
খ. সিনট্যক্র ভুল
গ. ডেটা ভুল
ঘ. আউটপুট ভুল
উত্তর: খ. সিনট্যক্র ভুল

47. অ্যালগোরিদম এ গ্রাফিক্যাল উপস্থাপন কেনটি?
ক. সের্স কোড
খ. সুডোকোড
গ. ফ্লোচার্ট
ঘ. প্রোগ্রামিং
উত্তর: গ. ফ্লোচার্ট

48. কম্পাইলার কোন ধরনের প্রোগ্রাম?
ক. প্যাকেচ
খ. অনুবাদক
গ. ডাটাবেজ
ঘ. স্প্রেডশিট
উত্তর: খ. অনুবাদক

49. Pseudo শব্দটি কেন ভাষা থেকে এসেছে?
ক. জার্মান
খ. ইতালিয়ান
গ. গ্রীক
ঘ. মান্দরিন
উত্তর: গ. গ্রীক

50. Pseudo শব্দের অর্থ কী?
ক. দ্বন্দ
খ. মিলন
গ. সত্য
ঘ. সত্য নয়
উত্তর: ঘ. সত্য নয়


অনলাইন এ ক্লাস করুন একদম ফ্রী. …
প্রতিদিন রাত ৯টা থেকে ১০.৩০টা পর্যন্ত
Skype id - wschoolbd


বি.দ্র.: ওয়েব স্কুল বিডি থেকে বিদেশে পড়াশোনা সংক্রান্ত বিভিন্ন পরামর্শ প্রদান করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আমাদের সাথে যোগাযোগ – 01571769905 (সকাল ১১ টা থেকে দুপুর ১ টা পর্যন্ত)।

আইসিটি অধ্যায়-৬.৩ : ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম

ওয়েব স্কুল বিডি : সুপ্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা, শুভেচ্ছা নিয়ো। আজ তোমাদের এইচ.এস.সি বা উচ্চমাধ্যমিকের আইসিটি অধ্যায়-৬.৩: ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (DBMS) থেকে বহুনির্বাচনী প্রশ্ন ও উত্তর (51-100) নিয়ে আলোচনা করা হলো।


একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণী : তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি 
অধ্যায়-৬.৩: ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (DBMS)

বহুনির্বাচনী প্রশ্ন ও উত্তর (51-100)

51. ডেটা টাইপের জন্য জায়গা প্রয়োজন–
ক. 4 Byte
খ. 1 Byte
গ. 8 Byte
ঘ. 16 Byte
উত্তর: গ. 8 Byte

52. ইন্টিজার ডেটা টাইপের জন্য জায়গা প্রয়োজন-
ক. 1 Byte
খ. 2 Byte
গ. 4 Byte
ঘ. 8 Byte
উত্তর: ক. 1 Byte

53. ডাবল ডেটা টাইপের মেমরি কত?
ক. 1 Byte
খ. 2 Byte
গ. 4 Byte
ঘ. 8 Byte
উত্তর: ঘ. 8 Byte

54. সিংগেল ডেটা টাইপের মেমরি কত?
ক. 1 Byte
খ. 2 Byte
গ. 4 Byte
ঘ. 8 Byte
উত্তর: গ. 4 Byte

55. যে সকল ডেটাবেজ পরস্পর সম্পর্ক যুক্ত কয়েকটি ফাইল নিয়ে গঠিত সেকল ডেটা বেজকে কী বলে?
ক. সম্পর্কযুক্ত ডেটাবেজ
খ. নিরিক্ষিত ডেটাবেজ
গ. হায়ারার্কিকাল মডেম
ঘ. অনিয়ন্ত্রিত ডেটাবেজ
উত্তর: ক. সম্পর্কযুক্ত ডেটাবেজ

56.কে RDBMS, রিলেশনাল ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের প্রবর্তন করেন?
ক. ইডগার কড
খ. মার্গারেট থ্যাচার
গ. মারটিন লুথার
ঘ. বিল গেইস্
উত্তর: ক. ইডগার কড

57. RDBMS ব্যবহার করে নিচের কোনটি সম্ভব?
ক. টেলিভিশন দেখা
খ. গান শোনা
গ. আদমশুমারি ও ভোটার লিষ্ট তৈরি
ঘ. স্যাটেলাইট তৈরি
উত্তর: গ. আদমশুমারি ও ভোটার লিষ্ট তৈরি

58. ইনডেক্স তৈরির করার সময় ইনডেক্সের একটি —–দিতে হয়।
ক. নাম
খ. ফোন
গ. রোল
ঘ. ঠিকানা
উত্তর: ক. নাম

59. একটি ফিল্ডে উপর ইনডেক্সিং করন তথ্য খুজে পেতে সময় লাগে-
ক. অনেক
খ. অল্প
গ. দীর্ঘ সময়
ঘ. প্রচুর সময়
উত্তর: গ. দীর্ঘ সময়

60. ডেটাসমূহের ইনডেক্স করলে কাজের গতি-
ক. বেড়ে যায়
খ. কমে যায়
গ. স্থির থাকে
ঘ. পরিবর্তন হয়
উত্তর:

61. ব্লুটুথ উদ্ভাবন করেন কে?
ক. টেলিকম
খ. হার্ড এল্ড্রিসন
গ. এরিকসন
ঘ. আইবিএম
উত্তর: গ. এরিকসন

62. ব্লুটুথের মাধ্যমে কোন নেটওয়ার্ক তৈরী হয়?
ক. PAN
খ. LAN
গ. WAN
ঘ. MAN
উত্তর:ক. PAN

63. কত সালে ব্লুটুথ উদ্ভাবন করা হয়?
ক. ১৯৮০ সালে
খ. ১৯৯৪ সালে
গ. ২০০৪ সালে
ঘ. ১৯৬২ সালে
উত্তর: খ. ১৯৯৪ সালে

64. Bluetooth Special interest group এর সদস্য কত?
ক.প্রায় ১২০০০
খ. প্রায় ২০০০০
গ. প্রায় ১৭০০০
ঘ. প্রায় ২৫০০০
উত্তর: গ. প্রায় ১৭০০০

65. দুই বা ততোধিক যন্ত্রের মধ্যে তারবিহীন যোগাযোগের পদ্ধতিকে কী বলে?
ক.মোবাইল ফোন
খ. কম্পিউটার
গ. ওয়্যারলেস কমিউনিশেন
ঘ. স্মার্টফোন
উত্তর: গ. ওয়্যারলেস কমিউনিশেন

66. ব্লুটুথ কত দূরত্ব পর্যন্ত সংযোগ স্থাপন করতে পারে?
ক. 10cm-10m
খ. 1km-10km
গ. 10m-20m
ঘ. 10cm-40m
উত্তর: ক. 10cm-10m

67. নিম্নশক্তি সম্পন্ন রেডিও সঞ্চালনে ডেটা পরিবহন করতে সক্ষম যে যন্ত্র তার নাম-
ক. ইনফ্রারেড
খ. ব্লুটুথ
গ. মোবাইল ফোন
ঘ. রেডিও
উত্তর: খ. ব্লুটুথ

68. লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্কের আওতায় পড়ে-
ক.অফিসভিত্তিক নেটওয়ার্ক
খ. রুমভিত্তিক নেটওয়ার্ক
গ. জেলাভিত্তিক নেটওয়ার্ক
ঘ. বিভাগীয় নেটওয়ার্ক
উত্তর: ক.অফিসভিত্তিক নেটওয়ার্ক

69. Wi-fi- এর স্ট্যান্ডার্ড হচ্ছে-
ক. IEEE 80.211
খ. IEE 802.11
গ. IEEE 802.11
ঘ. IEE 80.211
উত্তর: গ. IEEE 802.11

70. IEEE এর পূর্ণরুপ কী?
ক.Institute of Electrical and Electronics Engineers
খ. Institute of Electrical and Electronics Engineers
গ. Impact of Electrical and Electronics Engineers
ঘ. Institute of Electrical and Electronics Engineers
উত্তর: খ. Institute of Electrical and Electronics Engineers

71. বাড়ীর বিভিন্ন ধরনের ডিজাইনের জন্য প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার কেনটি?
ক. CAD
খ. MS EXCEL
গ. ORACAL
ঘ. POWER POINT
উত্তর: ক. CAD

72. বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের পাশাপাশি কর্মসংস্থান সৃষ্টির ক্ষেত্রে কোনটি সহায়তা করবে?
ক. আউট সোর্সিং
খ. কৃষি কাজ
গ. ব্যবসায়
ঘ. চাকরি
উত্তর: ক. আউট সোর্সিং

73. IP ADDRESS কী?
ক. ইন্টারনেটের ঠিকানা
খ. ইন্টারনেটের ঠিকানা
গ. ইন্টারনেটের স্পেস
ঘ. ইন্টারনেটের স্পিড
উত্তর: ক. ইন্টারনেটের ঠিকানা

74. অনলাইনের মাধ্যমে ব্যাবসায়কে কী বলে?
ক. ই-কমার্স
খ. ই-ব্যাংক
গ. ই-গভর্নেস
ঘ. ই-বাজার
উত্তর: ক. ই-কমার্স

75. ই-কমার্স কোন ক্ষেত্রে প্রভাব ফেলেছে?
ক. মহাকাশ অভিযান
খ. চিকিৎসা
গ. বাসস্থান
ঘ. ব্যাবসায় বানিজ্য
উত্তর: ঘ. ব্যাবসায় বানিজ্য

76. যোগাযোগ ব্যবস্থার অবণর্নীয় পরিবর্তনের একটি মাইলফলক কেনটি?
ক. বাস
খ. ট্রেন
গ. বিশ্বগ্রাম
ঘ. ফোন
উত্তর: ঘ. ফোন

77. বিশ্বগ্রামে ব্যবসায়-বাণিজ্যের সরকরাহাকৃত মালামাল পর্যবেক্ষণ করার জন্য নিচের পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়?
ক. ই-কমার্স
খ. ই-মেইল
গ. ই-লর্নিং
ঘ. ই-ট্রাকিং
উত্তর: ক. ই-কমার্স

78. ব্যবসায় বানিজ্যের আধুনিকতম সংস্করণ নিচের কোনটি?
ক. ই-কমার্স
খ. ই-মেইল
গ. ই-লর্নিং
ঘ. ই-ট্রাকিং
উত্তর: ক. ই-কমার্স

79. স্টক একচেঞ্জ নিচের কেন পদ্ধতিতে কেনাবেচা করে?
ক. ই-ট্রাকিং
খ. ই-মেইল
গ. ই-কমার্স
ঘ. ই-লার্নিং
উত্তর: গ. ই-কমার্স

80. E-Payment System-এর সহায়তায় নিচের কোন কাজটি করা হয়?
ক. মূল্য পরিশোধ
খ. মূল্য নির্ধারন
গ. পণ্যের বিপনন
ঘ. ই-বুকিং
উত্তর: ক. মূল্য পরিশোধ

81. বিশ্বের এক প্রান্ত হতে অন্যপ্রান্তে কোন পণ্যের অর্থ পরিশোধে কোন মাধ্যম ব্যবহৃত হয়?
ক. পে-অর্ডার
খ. ক্রেডিট কার্ড
গ. চেক
ঘ. নগদ ক্যাশ
উত্তর: খ. ক্রেডিট কার্ড

82. শিক্ষাক্ষেত্রে নিম্নের কোনটি অধিক কাজ প্রযোজ্য?
ক. ইন্টারনেট
খ. ব্লগ
গ. আউটসোর্সিং
ঘ. ই- কমার্স
উত্তর: ক. ইন্টারনেট

83. Blog কী
ক. অনলাইন পত্রিকা
খ. দিনলিপি
গ. ব্যক্তিকেন্দ্রিক পত্রিকা
ঘ. ইন্টারনেট ব্যবস্থা
উত্তর: গ. ব্যক্তিকেন্দ্রিক পত্রিকা

84. যিনি ব্লগে পোষ্ট করেন তাকে কী বলে?
ক. ব্লগার
খ. ব্লগারিজম
গ. ব্লগ
ঘ. ব্লগসুপার
উত্তর: ক. ব্লগার

85. যেখানে বহুসংখ্যক ইন্টারনেট ব্যবহারকারী তাদের মতামত ও লেখনীয় মাধ্যমে একটি প্লাটফর্ম গড়ে তোলেন সেটি কী?
ক. ব্লগ
খ. ইন্টানেট
গ. পত্রিকা
ঘ. সামাজিক ব্লগ
উত্তর: ঘ. সামাজিক ব্লগ

86. সংবাদ কী ?
ক. তথ্যের সমষ্টি
খ. তথ্য
গ. গবেষনা
ঘ. বৈজ্ঞানিক সূত্র
উত্তর: ক. তথ্যের সমষ্টি

87. ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিশ্বের গ্রাহকগণ কম্পিউটারের পর্দায় সংবাদপত্র পড়েন বা পিন্ট করেন তাকে কী বলে?
ক. ই -কমার্স
খ. ই -নিউজ
গ. ই-লার্নিং
ঘ. ই-মেইল
উত্তর: খ. ই -নিউজ

88. বিশ্ব সামাজিক আন্তঃযোগাযোগ ব্যবস্থা কোনটি ?
ক. সংবাদ
খ. টিভি
গ. ফেসবুক
ঘ. মোবাইল
উত্তর: গ. ফেসবুক

89. ফেসবুকের স্থাপতি কে?
ক. বিল গেটস
খ. মার্ক এন্ডিসন
গ. মার্ক জুকারবার্গ
ঘ. মাইকেল জুকারবার্গ
উত্তর: গ. মার্ক জুকারবার্গ

90. রোবটের কাজ কী?
ক. প্রোগ্রাম চালনা
খ. প্রোগ্রাম উন্নয়ন
গ. প্রোগ্রাম নিয়ন্ত্রন
ঘ. প্রতিকূল কাজে সাহায্য করা
উত্তর: ঘ. প্রতিকূল কাজে সাহায্য করা

91. নিচের কোনটি বিনোদনের উল্লেখ্যযোগ্য মাধ্যম?
ক. সংবাদ পত্র
খ. রেডিও
গ. টেলিভিশন
ঘ. কম্পিউটার
উত্তর: গ. টেলিভিশন

92. কোন খেলার সরাসরি সম্প্রচার টেলিভিশনের বিকল্প হিসেবে আমারা কী ব্যবহার করতে পারি?
ক. ইন্টারনেট
খ. রেডিও
গ. সংবাদপত্র
ঘ. ম্যাগাজিন
উত্তর: ক. ইন্টারনেট

93. ভার্চুয়াল রিয়েলিটি কীসে নিয়ন্ত্রিত হয়-
ক. ইন্টারনেট
খ. বেতার নিয়ন্ত্রিত
গ. কম্পিউটার নিয়ন্ত্রিত
ঘ. রিয়েলিটি নির্ভর
উত্তর: গ. কম্পিউটার নিয়ন্ত্রিত

94. ভার্চুয়াল রিয়েলিটি কী
ক. মাল্টিমিডিয়া ব্যবহার
খ. কাল্পিনিক মাল্টিমিডিয়া ব্যবহার
গ. কাল্পিনিক ব্যবহার
ঘ. কম্পিউটার ব্যবহার
উত্তর: খ. কাল্পিনিক মাল্টিমিডিয়া ব্যবহার

95. বাস্তব নয় কিন্তু ব্যবহারকারী নিচের কোনটিকে বাস্তব মনে করেন?
ক. ত্রি-মাত্রিক ছবি
খ. বিহেভিয়ার
গ. টিভিল ছবি
ঘ. রিয়েলিটি শো
উত্তর: ক. ত্রি-মাত্রিক ছবি

96. ভার্চুয়াল রিয়েলিটি হলো অ্যাপ্লিকেশন তৈরী জন্য কোন উপাদানটি নিয়ে কাজ করতে হয়?
ক. কম্পিউটার
খ. বিহেভিয়ার
গ. তথ্য ব্যবস্থা
ঘ. এনভারনেট
উত্তর: খ. বিহেভিয়ার

97. আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স কী?
ক. নলেজ বেজড সিস্টেম
খ. নলেজ সিস্টেম
গ. কম্পিউটার সিস্টেম
ঘ. ইন্টারনেট সিস্টেম
উত্তর: ক. নলেজ বেজড সিস্টেম

98. বায়োইনফরমেট্রিক্স কী?
ক. কম্পিউটার তথ্য গবেষনা
খ. ডাটাবেজ প্রোগ্রামিং
গ. গানিতিক তথ্য বিশ্লেষন
ঘ. জীববিদ্যা বিষয়ক তথ্য প্রক্রিাকরন
উত্তর: ঘ. জীববিদ্যা বিষয়ক তথ্য প্রক্রিাকরণ

99. কম্পিউটার অনৈতিক ব্যবহারে সবচেয়ে বড় ক্ষতি হয়?
ক. ব্যবহারকারীর কম্পিউটারে ভাইরাস ছড়াতে হয়
খ. প্রযুক্তির উন্নয়নের ধারা ব্যাহত হয়
গ. কোম্পানির মুনাফা কমে যায়
ঘ. জেল-জরিমানার ঝুকি থাকে
উত্তর: গ. কোম্পানির মুনাফা কমে যায়

100. ভার্চুয়াল রিয়েলিটিতে কী ধরনের ইমেজ তৈরী হয়?
ক. একমাত্রিক
খ. দ্বি মাত্রিকা
গ. ত্রি মাত্রিক
ঘ. বহুমাত্রিক
উত্তর: গ. ত্রি- মাত্রিক

অনলাইন এ ক্লাস করুন একদম ফ্রী. …
প্রতিদিন রাত ৯টা থেকে ১০.৩০টা পর্যন্ত
Skype id - wschoolbd


বি.দ্র.: ওয়েব স্কুল বিডি থেকে বিদেশে পড়াশোনা সংক্রান্ত বিভিন্ন পরামর্শ প্রদান করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আমাদের সাথে যোগাযোগ – 01571769905 (সকাল ১১ টা থেকে দুপুর ১ টা পর্যন্ত)।

আইসিটি অধ্যায়-৬.১ : ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম

ওয়েব স্কুল বিডি : সুপ্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা, শুভেচ্ছা নিয়ো। আজ তোমাদের এইচ.এস.সি বা উচ্চমাধ্যমিকের আইসিটি অধ্যায়-৬.১: ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম(DBMS) থেকে জ্ঞানমূলক ও অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর নিয়ে আলোচনা করা হলো।


একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণী : তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি 
অধ্যায়-৬.১: ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (DBMS)

জ্ঞানমূলক ও অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর

প্রশ্ন-১। Database কী?
উত্তরঃ Data শব্দের অর্থ উপাত্ত এবং Base শব্দের অর্থ হচ্ছে ঘাঁটি বা সমাবেশ । তাই শাব্দিক অর্থে Database হলো বিভিন্ন সম্পর্কিত বিষয়ের উপর ব্যাপক উপাত্তের সমাবেশ। পরস্পর সম্পর্কযুক্ত এক বা একাধিক ফাইল বা টেবিল নিয়ে গঠিত হয় Database বা উপাত্ত ঘাটি । অন্যভাবে বলা যায়, সম্পর্কযুক্ত ডেটার সমাবেশকেই ডেটাবেজ বলে।
http://www.webschoolbd.com/2018/11/hsc-ict-chapter6.1.html

প্রশ্ন-২। ডেটা(Data) কী?
উত্তরঃ Data শব্দটি ল্যাটিন শব্দ Datum এর বহুবচন। Datum অর্থ হচ্ছে তথ্যের উপাদান(an item of information)। তথ্যের অন্তর্ভূক্ত ক্ষুদ্রতর উপাদান বা অংশসমূহ হচ্ছে ডেটা বা উপাত্ত। সুনির্দিষ্ট আউটপুট বা ফলাফল পাওয়ার জন্যে প্রসেসিংয়ে ব্যবহৃত কাঁচামালসমূহকে ডেটা বা উপাত্ত বলে।

প্রশ্ন-৩। তথ্য(Information) কী?
উত্তরঃ ডেটা প্রক্রিয়াকরণের ফলে সুশৃংখলভাবে সাজানো প্রাপ্ত ফলাফলকে তথ্য বা ইনফরমেশন বলা হয়। তথ্য হচ্ছে ডেটার সমন্বিত ধারণা। যেমন ছাত্র/ছাত্রীদের রেজাল্টশীট, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতনবিল ইত্যাদি এক একটি তথ্য।

প্রশ্ন-৪। ফিল্ড(Field) কী?
উত্তরঃ এক বা একাধিক অক্ষর নিয়ে গঠিত রেকর্ডের বৈশিষ্ট্য প্রকাশ করে যে সংকেত তাকে Field বলে। রেকর্ডের ক্ষুদ্রতম একক হল ফিল্ড। প্রতিটি ফিল্ড সাধারণত কলাম হেডিং হিসেবে থাকে। যেমন নাম, পদবী, বেতন ইত্যাদি হচ্ছে এক একটি ফিল্ড।

প্রশ্ন-৫। রেকর্ড(Record) কী?
উত্তরঃ পরস্পর সম্পর্কযুক্ত কয়েকটি ফিল্ডের অধীনে অন্তর্ভূক্ত ডেটাসমূহকে বলা হয় এক একটি রেকর্ড। যেমন কোন অফিসের কর্মচারির নাম, পদবী, বেতন ইত্যাদি সবগুলোর বর্ণনা নিয়ে গঠিত হয় একটি রেকর্ড।

৬। টেবিল(Table/File) কী?
উত্তরঃ পরস্পর সম্পর্কযুক্ত অনেকগুলো রেকর্ডের সমন্বয়ে গঠিত হয় এক একটি টেবিল। যেমন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের বেতনের জন্য তৈরী বেতন ফাইল, ছাত্র-ছাত্রীদের ভর্তি জন্য ভর্তি ফাইল এবং ফলাফলের জন্য ফলাফল ফাইল ইত্যাদি এক একটি টেবিল।

প্রশ্ন-৭। Key Field কী?
উত্তরঃ যে ফিল্ডের ভিত্তিতে কোন Database ফাইলের রেকর্ড সনাক্তকরণ করা হয় তাকে কী ফিল্ড বলে। সাধারণত কোন একটি নির্দিষ্ট ফিল্ডের উপর ভিত্তি করে ফাইলের রেকর্ড সনাক্তকরণ, অনুসন্ধান, সম্পর্ক স্থাপন ইত্যাদি কাজগুলো করা হয়। এ কী ফিল্ড তিন প্রকার ।
যথাঃ1| Primary Key Field
2| Secondary Key Field or Foreign Key Field.
3| Composite Primary Key Field

প্রশ্ন-৮। Primary Key Field কী?
উত্তরঃ যে ফিল্ডের রেকর্ডসমূহকে এক ও অদ্বিতীয়ভাবে শনাক্ত করা যায় তাকে প্রাইমারী কী বলে। অর্থাৎ যে ফিল্ডের প্রতিটি ডেটা ভিন্ন ভিন্ন সেই ফিল্ডকে প্রাইমারী কী ফিল্ড বলে। যেমন শিক্ষার্থীদের ক্রমিক নম্বর, পরীক্ষার্থীদের রোল নম্বর, ব্যাংকের একাউন্ট নম্বর ইত্যাদি প্রাথমিক কী ফিল্ড।

প্রশ্ন-৯। Foreign Key Field কী? 
উত্তরঃ যদি একটি ডেটাবেজ টেবিলের প্রাইমারী কী ফিল্ড অন্য ডেটাবেজ টেবিলের সাধারণ কী হিসেবে ব্যবহৃত হয়, তাহলে প্রথম টেবিলের প্রাইমারী কী-কে দ্বিতীয় টেবিলের ফরেন কী বলা হয়। কলেজের ছাত্র-ছাত্রীদের তালিকায় ক্লাস রোল প্রাইমারী কী। কিন্তু এইচ,এস,সি পরীক্ষার্থীদের তালিকায় ক্লাস রোল হচ্ছে ফরেন কী এবং H. S. C র রোল নম্বর প্রাইমারি কী।

প্রশ্ন-১০। Composite Primary Key Field কী?
উত্তরঃ যখন কোন ডেটাবেজ ফাইলে কোন সুনির্দিষ্ট প্রাইমারি কী থাকে না, তখন একটি ফিল্ডকে প্রাইমারি কী ফিল্ড হিসেবে ব্যবহার করা যায় না। সে সবক্ষেত্রে দুটি ফিল্ডকে একত্রে প্রাইমারি কী ফিল্ড হিসেবে ব্যবহার হয়। এ ধরণের প্রাইমারি কী ফিল্ডকে বলা হয় কম্পোজিট প্রাইমারি কী ফিল্ড। যেমন কোন টেবিলে কোন ব্যক্তির নাম ও পিতার নাম একত্রে ব্যবহার করে কম্পোজিট প্রাইমারি কী ফিল্ড হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে।

প্রশ্ন-১১। এনটিটি(Entity) কী?
উত্তরঃ ডেটাবেজের অন্তর্ভূক্ত ডেটা ফাইলের প্রত্যেক রেকর্ডকে এক একটি এনটিটি বলা হয়, যা কতগুলো ফিল্ডের সমন্বয়ে গঠিত হয়। যেমন প্রফেসর ফাইলের নাম-করিম, পদবী:- অধ্যাপক, বেতন:-২৫৫০০ টাকা ইত্যাদি ডেটাকে এক একটি এনটিটি বলা হয়।

প্রশ্ন-১২। এনটিটি সেট(Entity Set) কী?
উত্তরঃ যদি একটি এনটিটির অধীনে একাধিক ফিল্ড থাকে তাহলে তাদের তথ্যের সমষ্টিকে এনটিটি সেট বা এনটিটি রেকর্ড বলে। যেমন প্রফেসর ফাইলের নাম- করিম, পদবী:- অধ্যাপক, বেতন:- ২৫৫০০ টাকা ইত্যাদি সবগুলো ডেটাই এনটিটি সেট।

প্রশ্ন-১৩। অ্যাট্রিবিউট(Attributes) কী?
উত্তরঃ একটি এনটিটি সেটের অধীনে যে ফিল্ডগুলো থাকে, যা ঐ এনটিটির বৈশিষ্ট্যগুলো প্রকাশ করে তাকে অ্যাট্রিবিউট বলে। যেমন প্রফেসর ফাইলের নাম, পদবী, বেতন ইত্যাদি ফিল্ডগুলোকে অ্যাট্রিবিউট বলা হয়।

প্রশ্ন-১৪। DBMS-(Database Management System) কী?
উত্তরঃ কতগুলো প্রোগ্রামের সমন্বয়ে ডেটাবেজে ডেটা ইনপুট, ডেটা প্রসেসিং, এডিটিং, ডেটা নিয়ন্ত্রণ, সম্পর্ক স্থাপন, সংরক্ষণ, রক্ষণাবেক্ষণ, ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি কাজগুলোকে একত্রে ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম(DBMS) বলে।

প্রশ্ন-১৫। RDBMS কী?
উত্তরঃ বিভিন্ন ডেটাবেজ ফাইল থেকে ডেটা ব্যবহার করার জন্য কোন কমন ফিল্ডের উপর ভিত্তি করে একাধিক ডেটাবেজ ফাইলের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন করার পদ্ধতিকে রিলেশনাল ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম(Relational Database Management System) বলে।

প্রশ্ন-১৬। কয়েকটি RDBMS সফ্টওয়্যারের নাম লিখ।
উত্তরঃ 1. Microsoft Access
2. Oracle
4. MY SQL
5. SQL Server

প্রশ্ন-১৭। ডেটা টাইপ কী? 
উত্তরঃ ডেটাবেজের ব্যবহৃত সমস্ত তথ্যাবলীকে তার প্রকৃতি অনুযায়ী বিভিন্ন ফিল্ডসমূহের ধরণ, ডেটার ফরম্যাট ও ডেটার দৈর্ঘ্য ইত্যাদিকে বলা হয় ডেটা টাইপ।

প্রশ্ন-১৮। কুয়েরি(Query) কী?
উত্তরঃ ডেটাবেজে এক বা একাধিক টেবিলে সংরক্ষিত বিপুল পরিমাণ ডেটা থেকে প্রয়োজনীয় যে কোন সংখ্যক ডেটাকে নির্দিষ্ট শর্তের ভিত্তিতে খুব দ্রুত বা সহজে খুঁজে বের করা কিংবা প্রদর্শন করা বা ছাপানোর পদ্ধতিকে কুয়েরি বলা হয়।

প্রশ্ন-১৯। সাজানো (Sorting) কী?
উত্তরঃ Sorting হচ্ছে একই শ্রেণীভূক্ত কিছু ডেটাকে তাদের মানের ঊর্ধ্বক্রম বা অধ:ক্রম অনুসারে সাজানো। Sortingদুই প্রকার। যথা-
ক) ছোট থেকে বড় বা উর্ধ্বক্রম বা উচ্চক্রম(Aescending)।
খ) বড় থেকে ছোট বা অধঃক্রম বা নিম্নক্রম(Descending)।

প্রশ্ন-২০। সজ্জিতকরণ (Indexing) কী?
উত্তরঃ ইনডেক্স হচ্ছে সুবিন্যস্তভাবে বা সুসজ্জিতভাবে তথ্যাবলীর সূচী প্রণয়ন করা। ডেটাবেসের টেবিলের রেকর্ডসমূহের অ্যাড্রেসকে কোন লজিক্যাল অর্ডারে সাজিয়ে রাখাকেই ডেটাবেজ ইন্ডেক্সিং বলে।

প্রশ্ন-২১। রিলেশনাল ডেটাবেজ কী?
উত্তরঃ যে ডেটাবেজে একটি ডেটা টেবিলের ডেটা বা রেকর্ডের সাথে অন্য এক বা একাধিক ডেটা টেবিলের ডেটা বা রেকর্ডের সম্পর্ককে রিলেশনাল ডেটাবেজ বলে।
রিলেশনাল ডেটাবেজ ৪ প্রকার। যথাঃ-
i) One to One ii) One to Many
iii) Many to One iv) Many to Many

i) One to One Relation: যদি দুটি ডেটাবেজ ফাইলের মধ্যে একটি টেবিলের কোন একটি রেকর্ডের সাথে অপর একটি টেবিলের একটি মাত্র রেকর্ডের সাথে সম্পর্ক স্থাপন করার পদ্ধতিকে One to One Relation বলে।

ii) One to Many Relation:  যে কোন দুটি টেবিলের মধ্যে প্রথম টেবিলের একটি রেকর্ডের সাথে অন্য টেবিলের একাধিক রেকর্ডের সাথে সম্পর্ক তৈরি করার পদ্ধতিকে One to Many Relation বলে।

iii) Many to One Relation: যে কোন একটি ডেটাবেজের বা ডেটা টেবিলের একাধিক রেকর্ডের সাথে অপর এক বা একাধিক ডেটাবেজের একটি রেকর্ডের সংগে সম্পর্ক তৈরি করার পদ্ধতিকে Many to One Relation বলে।

iv) Many to Many Relation:  যদি কোন ডেটাবেজের অন্তর্গত কোন টেবিলের একাধিক রেকর্ডের সাথে যদি অন্য কোন টেবিলের একাধিক রেকর্ডের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপিত হয়, তখন তাকে Many to Many Relation বলা হয়।

প্রশ্ন-২২। ডেটাবেজ রিলেশনশীপের শর্তসমূহ কি কি?
উত্তরঃ ১। রিলেশনাল ডেটাবেস তৈরিতে কমপক্ষে দুটি টেবিল থাকতে হবে।
২। রিলেশন ডেটাবেজ বা ডেটা টেবিলগুলোর মধ্যে একটি কমন প্রাইমারি কী ফিল্ড থাকতে হবে।
৩। সকল কমন প্রাইমারি কী ফিল্ডের সাইজ সমান হতে হবে।
৪। সব ফাইলেই প্রাইমারি কী-ফিল্ডের ডেটা টাইপ একই হতে হবে।
৫। সকল ফাইলের কমন প্রাইমারি কী-ফিল্ডের নাম একই হতে হবে।
৬। উভয় টেবিলকে রিলেশন করার জন্য টেবিল দুটিকে একই উইন্ডোতে দৃশ্যমান রাখতে হবে।

প্রশ্ন-২৩। ফর্ম(Form) কী?
উত্তরঃ যে পদ্ধতিতে ডেটা টেবিলের ডেটাসমূহ ডেটাশীট ভিউতে প্রদর্শন করলে কলাম আকারে ডেটাসমূহ প্রদর্শন করে, ফলে একটি রেকর্ডের সম্পূর্ণ ডেটা একবারে দেখা যায়, সেই পদ্ধতিকে ফর্ম বলে।

প্রশ্ন-২৪। রিপোর্ট কী?
উত্তরঃ বিভিন্ন ডেটাবেজের বিভিন্ন টেবিল থেকে প্রয়োজনীয় ডেটাসমূহ নিয়ে সাজিয়ে গুছিয়ে উপস্থাপন করাকে রিপোর্ট বলে। রিপোর্টের সাহায্যে ডেটা টেবিলের সকল ডেটাসমূহ অধিক সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা যায়।

প্রশ্ন- ২৫। ফরমেটেড রির্পোর্ট(Formatted Report) কী?
উত্তরঃ রির্পোটকে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার জন্য পেজ মার্জিন, হেডার, ফুটার ইত্যাদি সুন্দরভাবে উপস্থাপনের প্রয়োজন হয়। পেজ মার্জিন, হেডার, ফুটার ইত্যাদি ব্যবহার করে তৈরি করা রির্পোটকে ফরমেটেড রির্পোট বলে।

প্রশ্ন-২৬। কর্পোরেট ডেটাবেজ কী?
উত্তরঃ আন্ত:যোগাযোগ ব্যবস্থার জন্য বড় কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান (যেমন- ব্যাংক, বীমা ইত্যাদি সরকারি-বেসরকারি আর্থিক প্রতিষ্ঠান) কেন্দ্রীয় অফিসের সাথে শাখা অফিস সম্পর্কযুক্ত হতে যে সব বিশেষ ধরনের বড় ডেটাবেজ সফট্ওয়্যার ব্যবহার করে তাকে কর্পোরেট ডেটাবেজ বলা হয়।

প্রশ্ন-২৭। ডেটা সিকিউরিটি কী?
উত্তরঃ কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের ডেটা বা তথ্য, ডেটাবেজ ও ওয়েবসাইটসমূহে প্রবেশ করে অননুমোদিত দ্বিতীয় কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান জানতে না পারে বা ধ্বংস করতে না পারে তার জন্য যে ব্যবস্থা করা হয় তাকে ডেটা সিকিউরিটি বা ডেটা নিরাপত্তা বলে।

প্রশ্ন-২৮। ডেটা এনক্রিপশন কী?
উত্তরঃ ডেটার নিরাপত্তার জন্য ডেটাকে বিশেষভাবে পরিবর্তন করে অন্য ফরমেটে উপস্থাপন করার পদ্ধতিকে ডেটা এনক্রিপশন বলে।

ডেটা এনক্রিপশনের মূল চারটি অংশ আছে। যথা-
১। ক্লিয়ারটেক্সট(Cleartext): প্রেরকের নিকট ডেটা এনক্রিপ্ট করার পূর্বে তথ্য যে অবস্থায় থাকে অর্থাৎ যা পঠনযোগ্য তাকে ক্লিয়ারটেক্সট বলে। যেমন-
২। সাইফারটেক্সট(Ciphertext): প্রেরকের নিকট ডেটা এনক্রিপ্ট করার পর তথ্য যে অবস্থায় পাওয়া যায় অর্থাৎ এটি সাধারণত মানুষের পঠনযোগ্য অবস্থায় থাকে না তাকে সাইফারটেক্সট বলে।
যেমন-
৩। এনক্রিপশন এলগরিদম(Encryption Alorithom): যে গাণিতিক ফর্মূলার মাধ্যমে ক্লিয়ারটেক্সট থেকে সাইফারটেক্সটে আবার সাইফারটেক্সট থেকে ক্লিয়ারটেক্সট এ রূপান্তরিত করা হয়, তাকে এনক্রিপশন এলগরিদম বলে। যেমন প্রতিটি অক্ষর উহার পরবর্তী অক্ষর দ্বারা প্রতিস্থাপন করা একটি এনক্রিপশন এলগরিদম। ফলে কোন সাধারণ ব্যবহারকারী প্রকৃত ডেটা বুঝতে পারবে না। এক্ষেত্রে প্রাপককে এনক্রিপ্টেড ডেটার নিয়ম বুঝিয়ে দিতে হবে। যেমন-
প্রকৃত ডেটা
এনক্রিপ্ট ডেটা

প্রশ্ন-২৯। সিকিউরিটি কী(Security key) কী?
উত্তরঃ যে গোপন সংকেত বা কোডের মাধ্যমে ডেটা এনক্রিপ্ট ও ডিক্রিপ্ট করা হয় তাকে সিকিউরিটি কী বলে।

প্রশ্ন-৩০। ডেটাবেজ অ্যাডমিনিস্ট্রেটর কী?
উত্তরঃ যে ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গের উপর ডেটাবেজের কেন্দ্রিয় নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা অর্পিত থাকে সেই ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গকে ডেটাবেজ অ্যাডমিনিস্ট্রেটর বলে। এরা হলো সর্বোচ্চ স্তরের ব্যবহারকারী যারা ডেটাবেজ এর সাথে অধিক পরিচিত এবং যারা ডেটাবেজ তৈরি, পরিবর্তন এবং নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। ডেটাবেজ অ্যাডমিনিস্ট্রেটরের প্রশাসনিক ও কারিগরি দক্ষতার উপর ডেটাবেজ ব্যবস্থাপনার সার্বিক সাফল্য নির্ভর করে।